আমার বাংলা ব্লগ প্রতিযোগিতা - ৬৩ || শরতের বেশ কিছু ফটোগ্রাফি||~~

in hive-129948 •  22 days ago 


আসসালামু আলাইকুম/আদাব

🌹শরতের চমৎকার কিছু ফটোগ্রাফি 🌹||~~


1000020657.jpg

সকলকে শুভেচ্ছা। আশা করি সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমিও ভালো আছি। আর আপনারা সবাই সবসময় ভালো থাকবেন এটাই প্রত্যাশা করি।


শরতের মেঘের ছায়া,
পতনের রঙিন খেলা,
হালকা বাতাসে ভেসে আসে,
প্রকৃতির নতুন মেলা।

পৃথিবী সেজেছে সোনালী,
পাতার গায়ে জল-জোছনা,
ফুলের হাসি, রোদে চমক,
মন মাতানো , সুরের মূর্ছনা।

নদীর কূলে, বিকেলের রঙ,
শরতের শীতল নীলিমা,
স্মৃতির পথে চলে আসে,
বনলতার কোমল ছোঁয়া।

এই ঋতুতে প্রেমের গান,
পাখির কূজন, শোভা আর শান্তি,
প্রকৃতির প্রতিচ্ছবি ধরে,
শরতের রঙিন পাণ্ডিত্য ও ক্লান্তি।


1000020649.jpg

বন্ধুরা আজ আমি আমার বাংলা ব্লগের চালমান প্রতিযোগিতায় আমার করা কিছু শরতের ফটোগ্রাফি নিয়ে হাজির হলাম, আপনাদের মাঝে। আশা করছি আমার ফটোগ্রাফি গুলো আপনাদের কাছে ভালো লাগবে। ফটোগ্রাফি করতে আমার অনেক ভালো লাগে। এত চমৎকার একটি প্রতিযোগিতার আয়োজন করার জন্য আমার বাংলা ব্লগের কর্তৃপক্ষকে অসংখ্য ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।

শরৎ মাস আমাদের দেশে প্রকৃতির এক অনন্য রূপে উদ্ভাসিত হয়। এ সময় চারপাশে সোনালী ও সবুজের মিলন ঘটে, যেখানে গাছপালার পাতা সোনালী রঙ ধারণ করে। প্রকৃতি যেন এক নতুন সাজে সেজে ওঠে। আকাশে তাত্ক্ষণিক নীলতা, মাঝে মাঝে মেঘের খেলা, আর হালকা বাতাস সব মিলিয়ে শরৎকাল একটি শান্তির পরিবেশ তৈরি করে।

কাশফুলের কোমল সাদা ফুলগুলো বাতাসে দুলে ওঠে, যা দর্শকদের চোখে যেন এক প্রাকৃতিক শোভা বিক্ষিপ্ত করে। কৃষকদের ক্ষেতগুলো পাকা ধানের সোনালী মাঠে পরিণত হয়, যেখানে তাদের কঠোর পরিশ্রমের ফল ফুটে ওঠে। এ সময় প্রকৃতির সঙ্গমে এক ধরনের সজীবতা ভর করে, যা আমাদের মন-মেজাজকে উজ্জীবিত করে।

শরৎকাল শুধু প্রকৃতির সৌন্দর্যেই সীমাবদ্ধ নয়; এটি নানা উৎসবের আমেজও নিয়ে আসে। বিশেষত দুর্গাপূজা, যেখানে মানুষ আনন্দের সাথে প্রস্তুতি নিয়ে থাকে। এই সময় গ্রামের প্রতিটি ঘরে, পথেঘাটে উৎসবের হাওয়া ছড়িয়ে পড়ে। মাটির তৈরি পুতুল, রঙ-বেরঙের কাপড়, আর সুস্বাদু পিঠাপুলি শরৎকে আরও প্রাণবন্ত করে তোলে।

শরৎকাল আমাদের জীবনে নতুন আশা ও আনন্দের বার্তা নিয়ে আসে। প্রকৃতির এই অপরূপ সৌন্দর্য আমাদের মনে জাগায় এক ধরনের প্রশান্তি, যা দৈনন্দিন জীবনের ক্লান্তি ও দুশ্চিন্তা থেকে কিছু সময়ের জন্য মুক্তি দেয়। এই মাসটি যেন প্রকৃতির একটি প্রেমপত্র, যা আমাদের হৃদয়কে ভালোবাসায় পূর্ণ করে।

চলুন তাহলে আমার করা শরতের কিছু ফটোগ্রাফি দেখে আসি:--

ফটোগ্রাফি - ০১

1000020661.jpg
লোকেশন :-
https://w3w.co/lifeguard.clumped.honestly
ডিভাইস -OPPO-A38

শরতের কাশফুল প্রকৃতির এক মনোমুগ্ধকর উপহার। এ সময় মাঠ, নদী তীর ও বনাঞ্চলে সাদা রঙের ঝাঁকরা ফুলগুলো ফুটে ওঠে, যেন সারা জায়গা সাদা তুলোর চাদরে মোড়া। কাশফুলের গাঢ় সবুজ পাতা এবং সাদা ফুলের সংমিশ্রণ দৃষ্টিকে আনন্দিত করে। শরতে বাতাসে কাশফুলের কোমল ঢেউগুলো আলতো করে দোলায়, যা মনকে প্রশান্তি দেয়। এই ফুলের মধ্যে এক ধরনের নীরব সৌন্দর্য আছে, যা আমাদের জীবনের সাময়িকতা ও ঋতুর পরিবর্তনের কথা মনে করিয়ে দেয়। শরতের কাশফুল তাই শুধু প্রাকৃতিক দৃশ্য নয়, বরং মানবিক আবেগেরও এক প্রতীক।


ফটোগ্রাফি - ০২

1000015308.jpg

1000015303.jpg

লোকেশন - সিয়ামের বাসার ছাদ (বরপা)
ডিভাইস -OPPO-A38


শরতের সন্ধ্যাকাশে আকাশের রং যেন এক অনন্য শিল্পকর্ম। সূর্য যখন পশ্চিমে হেলে পড়তে থাকে, তখন আকাশের নানা রঙের খেলা শুরু হয়—গাঢ় নীল থেকে কমলা ও গোলাপী। ক্লান্ত দিনের শেষে, বাতাসে একটা আরামদায়ক ঠান্ডা এসে উপস্থিত হয়, যা শরতের সৌন্দর্যকে আরও বেশি প্রশংসিত করে। এই সময় তারা ও চাঁদের আলো একে অপরের সঙ্গে খেলে যায়, সৃষ্টি করে এক রহস্যময় পরিবেশ। সন্ধ্যা যখন নেমে আসে, তখন দূর থেকে কাশফুলের সাদা পাপড়ি মৃদু হাওয়া দিয়ে দুলতে থাকে, যেন সন্ধ্যার শোকেসে এক বিশেষ স্থান নিয়ে বসে আছে। শরতের সন্ধ্যাকাশ আমাদের মনে এক অদ্ভুত শান্তি ও অবকাশের অনুভূতি এনে দেয়।


ফটোগ্রাফি -০৩

1000020659.jpg


শরতের পেয়ারা আমাদের দেশে একটি বিশেষ মরশুমের ফল। এই সময় পেয়ারা গাছগুলো ফুলে ফেঁপে ওঠে এবং ফলগুলো পাকা হয়ে আসে। শরতের হালকা বাতাসে পেয়ারার সুগন্ধ চারপাশে ছড়িয়ে পড়ে, যা নাকের পেছনে একটি আকর্ষণীয় অনুভূতি জাগায়।

পেয়ারা গোলাকার, তাজা সবুজ বা হলুদ রঙের হয় এবং এর ভিতরে মিষ্টি, সজীব স্বাদ থাকে। পেয়ারার ভিতরের মাংস খুবই রসালো এবং এটি ভিটামিন সি ও অন্যান্য পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ। শরতের পেয়ারা খাওয়া হলে এক ধরনের তৃপ্তি এবং শীতলতা অনুভব হয়, যা গ্রীষ্মের তাপমাত্রার পরে বেশ স্বস্তিদায়ক।

এ সময় পেয়ারা সংগ্রহের জন্য গ্রামাঞ্চলে উৎসবের মতো পরিবেশ সৃষ্টি হয়। অনেকেই পেয়ারা দিয়ে মুরাব্বা, জ্যাম এবং অন্যান্য মুখরোচক খাবার তৈরি করেন। পেয়ারা খেতে শুধু মিষ্টিই নয়, কাঁচা পেয়ারা সালাদ বা চাটni হিসেবে খাওয়া হয়, যা স্বাদে এক নতুন মাত্রা যোগ করে।

শরতের পেয়ারা যেন প্রকৃতির এক মহামূল্যবান উপহার, যা আমাদের জীবনকে মিষ্টি ও স্বাস্থ্যকর করে তোলে।


লোকেশন-কবিতা কুটির (নিজের বাসায়)
ডিভাইস -OPPO-A38

ফটোগ্রাফি -০৪

1000020655.jpg

1000020653.jpg

নয়ন তারা ফুল, বা "নয়নতারী", একটি অত্যন্ত মনোরম ও সুন্দর ফুল। এর সাদা ও গোলাপি রঙের পাপড়িগুলো খুবই প্রশংসনীয়। সাদা পাপড়িগুলো সোনালী রোদে ঝলমল করে, যেন কোনো মুক্তোর জ্যোতি ছড়িয়ে দিচ্ছে। গোলাপি পাপড়িগুলো কোমল ও উজ্জ্বল, যা চোখে পড়ার সঙ্গে সঙ্গেই মনের সৌন্দর্যকে স্পর্শ করে।

ফুলগুলো সাধারণত ছড়িয়ে থাকে গাছের মধ্যে, এবং তাদের মিষ্টি গন্ধ পরিবেশকে মধুর করে তোলে। নয়ন তারা ফুলের আকার সুতার মতো, যা বাতাসে দুলে ওঠে। এই ফুলগুলি প্রায়শই বাগানে, রাস্তার ধারে, বা যেকোনো সবুজ স্থানে দেখা যায়, যা নৈসর্গিক সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে।

এই ফুলগুলো শুধুমাত্র দেখতে সুন্দর নয়, বরং নানা প্রকারের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে ও দেবদেবীর পূজায় ব্যবহার হয়। তাদের উপস্থিতি ঘরবাড়ির পরিবেশকে আরও প্রাণবন্ত করে তোলে। নয়ন তারা ফুলের সৌন্দর্য মানুষের হৃদয়ে এক বিশেষ স্থান দখল করে থাকে।

লোকেশন-কবিতা কুটির (নিজের বাসায় )
ডিভাইস -OPPO-A38


ফটোগ্রাফি -০৫

1000020665.jpg

শরতের হালকা বৃষ্টিতে গাছের ডালে আশ্রয় নেওয়া যেন প্রকৃতির এক অভূতপূর্ব সুন্দর রূপ। নরম বৃষ্টির ফোঁটায় গাছের পাতা চকচকে হয়ে ওঠে, আর ডালের মধ্যে লুকিয়ে থাকা পাখিরা তাদের গানের সুরে বৃষ্টি বরণ করে। এই দৃশ্য প্রকৃতির শান্তি ও সৌন্দর্যের একটি চিত্র তুলে ধরে, যা মনকে প্রশান্ত করে। গাছের ছায়ায় বসে বৃষ্টির মিষ্টি শোঁ শোঁ শব্দ শুনতে শুনতে এক নতুন জাগরণের অনুভূতি আসে।

লোকেশন-কবিতা কুটির (নিজের বাসায় )
ডিভাইস -OPPO-A38

ফটোগ্রাফি -০৬

1000015316.jpg

1000015317.jpg
লোকেশন-https://w3w.co/jelly.bankrupted.discreetly

ডিভাইস -OPPO-A38

শরতের নদীর বুকে নৌকাটি ধীরে ধীরে ভেসে চলেছে, চারপাশে আকাশে মেঘের ছায়া। নদীর স্বচ্ছ জল যেন সূর্যের আলোতে ঝিলমিল করছে। যাত্রীরা একে অপরের সাথে গল্পে মশগুল, তাদের মুখে হাসি ও আনন্দ। নৌকার পাটাতনে বসে, তারা নদীর সৌন্দর্য উপভোগ করছে—গাছের সারি, দূরে থাকা নীল পাহাড় এবং জলরাশির দিকে তাকিয়ে মনে হচ্ছে যেন প্রকৃতি তাদেরকে ডেকে নিচ্ছে। এ এক নন্দন কল্পনার মতো মুহূর্ত, যেখানে শরতের নিস্তব্ধতা ও নদীর স্রোত মিলে তৈরি করেছে এক বিশেষ অনুভূতি।
♥ফটোগ্রাফি-- ০৭♥

1000011455.jpg

কামিনী ফুল একটি জনপ্রিয় ফুল, যার বৈজ্ঞানিক নাম Murraya paniculata। এটি একটি চিরসবুজ গাছ, যা সাধারণত ৩-৬ ফুট উঁচু হয়। কামিনী ফুল ছোট এবং সাদা, সুবাসিত, এবং সাধারণত গাছের ডালে গুচ্ছবদ্ধভাবে ফুটে ওঠে। ফুলের সৌন্দর্য এবং মিষ্টি গন্ধ আকৃষ্ট করে অনেক পাখি ও প্রজাপতিকে।

এটি গ্রীষ্মের শুরুতে এবং শরতের সময় ফুল ফোটে, আর এর ফল হল গোলাকার, লাল রঙের। কামিনী ফুলের গন্ধ অনেকের কাছে অত্যন্ত প্রিয় এবং এটি সাধারণত বাগানে কিংবা বাড়ির আশেপাশে লাগানো হয়র্য এবং সুগন্ধ মানুষের মনকে ভরিয়ে তোলে।

লোকেশন-কবিতা কুটির (নিজের বাসায় )
ডিভাইস -OPPO-A38


♥♥
বন্ধুরা আমার করা শরতের কিছু ফটোগ্রাফি আমার বাসার বাগান থেকে করা হয়েছে। আশা রাখি ফটোগ্রাফি গুলো আপনাদের মনে স্থান পেয়েছে। আর আপনাদের ভালো লাগলে আমি অনেক বেশি অনুপ্রাণিত হই। যেহেতু বাসার বাগান থেকে এই ফটোগ্রাফি গুলো করা, তাই ঠিক সেভাবে লোকেশান ব্যবহার করলাম না।

লোকেশন-কবিতা কুটির
ডিভাইস -OPPO-A38

♥♥

dropshadow_1710776943566.png

আমি ছন্দের রাজ্যে, ছন্দরাণী কাব্যময়ী-কাব্যকন্যা বর্তমান প্রজন্মের নান্দনিক ও দুই বাংলার জনপ্রিয় কবি সেলিনা সাথী। একধারে লেখক, কবি, বাচিক শিল্পী, সংগঠক, প্রেজেন্টার, ট্রেইনার, মোটিভেটর ও সফল নারী উদ্যোক্তা।আমার পুরো নাম সেলিনা আক্তার সাথী। আর কাব্যিক নাম সেলিনা সাথী। আমি নীলফামারী সদর উপজেলায় ১৮ মার্চ জন্মগ্রহণ করি। ছড়া কবিতা, ছোট গল্প, গান, প্রবন্ধ, ব্লগ ও উপন্যাস ইত্যাদি আমার লেখার মূল উপজীব্য। আমার লেখনীর সমৃদ্ধ একক এবং যৌথ কাব্যগ্রন্থের সংখ্যা ১৫ টি। আমার প্রথম প্রকাশিত কবিতার বই- সাথীর শত কবিতা,অশ্রু ভেজা রাত, উপন্যাস মিষ্টি প্রেম, যৌথ কাব্যগ্রন্থ একুশের বুকে প্রেম। জীবন যখন যেমন। সম্পাদিত বই 'ত্রিধারার মাঝি' 'নারীকণ্ঠ' 'কাব্যকলি' অবরিত নীল সহ আরো বেশ কয়েকটি বই পাঠকহমলে বেশ সমাদৃত। আমি তৃণমূল নারী নেতৃত্ব সংঘ বাংলাদেশ-এর নির্বাচিত সভাপতি। সাথী পাঠাগার, নারী সংসদ, সাথী প্রকাশন ও নীলফামারী সাহিত্য ও সংস্কৃতি একাডেমির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি। এছাড়াও আমি জেলা শাখার সভাপতি উত্তোরন পাবনা ও বাংলাদেশ বেসরকারি গ্রন্থাগার পরিষদ নীলফামারী জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক এবং কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সমাজ কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদকের দায়িত্বে রয়েছি। আমি মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনে ২০১৪ সালে নীলফামারী জেলা ও রংপুর বিভাগীয় পর্যায়ে সমাজ উন্নয়নে অসামান্য অবদানের জন্য শ্রেষ্ঠ জয়িতা অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছি। এছাড়াও সাহিত্যের বিভিন্ন শাখায় ও সামাজিক সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডে বিশেষ অবদান রাখায় আমি বহু সম্মামনা পদক অর্জন করেছি। যেমন সাহিত্যে খান মইনুদ্দিন পদক ২০১২। কবি আব্দুল হাকিম পদক ২০১৩। শিশু প্রতিভা বিকাশ কেন্দ্র কর্তৃক সম্ভাবনা স্মারক ২০১৩। সিনসা কাব্য সম্ভাবনা ২০১৩। বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস উদযাপন উপলক্ষে সম্মামনা স্মারক ২০১৩। জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ৩৭ তম মৃত্যুবার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে সম্মাননা স্মারক ২০১৩। জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম এর ১১৫ তম জন্ম জয়ন্তী উদযাপন উপলক্ষে ২০১৪। দৈনিক মানববার্তার সম্মামনার স্মারক ২০২৩। চাতক পুরস্কার চাতক অনন্যা নারী সম্মাননা ২০২৩ ওপার বাংলা মুর্শিদাবাদ থেকে মনোনয়ন পেয়েছি। এছাড়াও ,ওপার বাংলা বঙ্গবন্ধু রিসার্চ এন্ড কালচারাল ফাউন্ডেশন ভারত বাংলাদেশ। কবিগুরু স্মারক সম্মান ২০২৪ অর্জন করেছি।




New_Benner_ABB.png


Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.

ওয়াও চমৎকার হয়েছে। শরৎকালের অনেক কিছু এক সাথে শেয়ার করেছেন। কামিনী ফুল গুলোর ঘ্রান যেমন সুন্দর ফুল গুলো দেখতেও দারুন লাগে। ধন্যবাদ।

কামিনী ফুলের ঘ্রাণে আমি মুখরিত হয়ে উঠি। চমৎকার এই ফুলের সৌরভ আমার কাব্যে নতুন ছন্দ আনে। ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য।

বাহ, দারুন দারুন সব ফটোগ্রাফি করেছেন আপু। আমার কাছে এসব থেকে বেশি ভালো লাগলো কবিতার মধ্যে দিয়ে আপনি সম্পূর্ণ পোস্ট শেয়ার করেছেন। প্রথমে এত সুন্দর একটি কবিতা লিখে ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ আপু। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল।

কবিতার রানী এই আমিটা
কবিতা দিয়েই শুরু,
কবিতা লিখতে লাগেনা কোন
বিশাল বড় গুরু।

বাহ চমৎকার একটা কবিতা দিয়ে শুরু করেছেন। আপনার কাছে এটাই প্রত‍্যাশা ছিল। খুবই সুন্দর ছিল আপনার ধারণ করা শরৎ এর ফটোগ্রাফি গুলো আপু। তবে বৃষ্টির সময় গাছের ডালে আশ্রয় নেওয়া পাখির ফটোগ্রাফি টা অসাধারণ ছিল। এটা খুবই সুন্দর করেছেন আপনি। সবমিলিয়ে চমৎকার ছিল। ধন্যবাদ আমাদের সাথে ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করে নেওয়ার জন্য আপনাকে।

আসলে কবিতা আমার রক্তে মিশে আছে।আর তাই তো সব জায়গায় কবিতা দিয়েই শুরু করি। আমার কবিতাটা ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য।