রেসিপি-নুনিয়া পিঠা রেসিপি||

in hive-129948 •  4 days ago 

আসসালামু-আলাইকুম/আদাব।


বন্ধুরা, কেমন আছেন সবাই? আমি @shopon700 🇧🇩 বাংলাদেশ থেকে। আমি বিভিন্ন ধরনের রেসিপি শেয়ার করতে অনেক পছন্দ করি। আর আজকে আমি একটি পিঠার রেসিপি আপনাদের মাঝে শেয়ার করবো। তো বন্ধুরা চলুন আজকের এই রেসিপি দেখে নেয়া যাক।

নুনিয়া পিঠা রেসিপি:

IMG_20240629_104956.jpgCemera: Oppo-A12.


পিঠা খেতে আমি অনেক পছন্দ করি। আর যদি হয় হালকা একটু ঝাল ঝাল মসলাদার পিঠা তাহলে খেতে আরো বেশি ভালো লাগে। কয়েকদিন আগে যখন আমি বাসায় এসেছিলাম তখন এই পিঠা তৈরি করেছি। আমার শাশুড়ি মায়ের সাহায্য নিয়ে আমি এই পিঠা তৈরি করার চেষ্টা করেছিলাম। উনি আমাকে হেল্প করেছিলেন বলেই আমি মজার এই পিঠা তৈরি করতে পেরেছিলাম। এই পিঠা তৈরি করার সময় অনেক মজার কিছু মুহূর্ত কেটেছে। সেই গল্প আরেকদিন আপনাদের মাঝে তুলে ধরবো। তবে নুনিয়া পিঠা খেতে অনেক ভালো ছিল। খাসির মাংস কিংবা মুরগির মাংসের সাথে এই খাবারটি খেতে অনেক ভালো লাগে। গরম গরম পিঠার সাথে খাসির মাংসের ঝোল খেতে দারুন লেগেছিল। এই পিঠা যেহেতু একটু মসলাদার পিঠা তাই খেতে আরো বেশি ভালো লেগেছিল।

প্রয়োজনীয় উপকরণ:

ক্রমিক নংনামপরিমাণ
চালের গুঁড়া১ কেজি
পানি৫০০ গ্রাম
হলুদের গুঁড়া১/২ চামচ
মরিচের গুঁড়া১ চামচ
লবণপরিমাণমতো
আদাবাটা১/২ চামচ
রসুন বাটা১/২ চামচ
গরম মসলা গুঁড়া১/২ চামচ
জিরা গুঁড়া১/২ চামচ
১০সয়াবিন তেলপরিমাণমতো

IMG20240621193354.jpgCemera: Oppo-A12.
IMG20240621193335.jpgCemera: Oppo-A12.


নুনিয়া পিঠা রেসিপি তৈরির ধাপসমূহ নিচে দেওয়া হলো:


↘️ধাপসমূহ:↙️

ধাপ-১

IMG20240621193458.jpgCemera: Oppo-A12.
IMG20240621193607.jpgCemera: Oppo-A12.


এই পিঠা তৈরি করার জন্য প্রথমে চালের গুঁড়া প্রস্তুত করতে হবে। এজন্য প্রথমে কড়াইয়ের মধ্যে পানি দিয়েছি। এরপর মসলাগুলো দেওয়ার জন্য প্রস্তুতি নিয়েছি।

ধাপ-২

IMG20240621193656.jpgCemera: Oppo-A12.
IMG20240621194118.jpgCemera: Oppo-A12.


এবার পরিমাণ অনুযায়ী আদাবাটা, রসুন বাটা, গরম মশলা গুঁড়া, জিরা গুঁড়া, লবণ, হলুদের গুঁড়া এবং মরিচের গুঁড়া দিয়েছি। এরপর যখন পানি গরম হয়েছে তখন চালের গুঁড়া গুলো দেওয়ার জন্য প্রস্তুতি নিয়েছি।

ধাপ-৩

IMG20240621194142.jpgCemera: Oppo-A12.
IMG20240621194216.jpgCemera: Oppo-A12.


এবার ধীরে ধীরে গরম পানিতে চালের গুঁড়া গুলো দিয়েছি। আর নেড়েচেড়ে নেওয়ার চেষ্টা করেছি।

ধাপ-৪

IMG20240621194405.jpgCemera: Oppo-A12.
IMG20240621194451.jpgCemera: Oppo-A12.


আমি চালের গুঁড়াগুলো ঢেলে দিচ্ছিলাম আর আমার শাশুড়ি মা নেড়েচেড়ে চালের গুঁড়াগুলো পিঠা তৈরির জন্য প্রস্তুত করেছিলেন। এরপর যখন চালের গুঁড়াগুলো প্রস্তুত হয়েছে তখন একটি বড় গামলার মধ্যে ঢেলে নেওয়া হয়েছে। আর রুটি তৈরির জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে। এই কাজটি করা খুবই কঠিন ছিল।

ধাপ-৫

IMG20240621194819.jpgCemera: Oppo-A12.
IMG20240621194917.jpgCemera: Oppo-A12.


এবার রুটি বানানোর জন্য সব কিছু প্রস্তুত করেছি। প্রথমে তো রুটিন বানাতেই পারছিলাম না। আঁকাবাঁকা হয়ে যাচ্ছিল। এরপর শাশুড়ি মা কয়েকটি রুটি বানিয়ে দিলেন

ধাপ-৬

IMG20240621195034.jpgCemera: Oppo-A12.
IMG20240621195156.jpgCemera: Oppo-A12.


এবার রুটিগুলো আমি সুন্দর করে কেটে কেটে নিয়েছি।

ধাপ-৭

IMG20240621195438.jpgCemera: Oppo-A12.
IMG20240621195623.jpgCemera: Oppo-A12.


এবার আরো কিছু রুটি বানানোর চেষ্টা করেছি। রুটি কেটে নিয়ে সুন্দর করে ডিজাইন করার চেষ্টা করেছি।

ধাপ-৮

IMG20240621195655.jpgCemera: Oppo-A12.
IMG20240621204116.jpgCemera: Oppo-A12.


এবার সবাই মিলে আরো কিছু রুটি তৈরি করেছি আর ডিজাইন করেছি।

ধাপ-৯

IMG20240621204935.jpgCemera: Oppo-A12.
IMG20240621205024.jpgCemera: Oppo-A12.


এবার যখন সবকিছু প্রস্তুত হয়েছে তখন কড়াইয়ের মধ্যে তেল গরম করে নিয়েছি। এরপর গরম তেলে পিঠাগুলো ছেড়ে দেওয়ার চেষ্টা করেছি।

ধাপ-১০

IMG20240621205032.jpgCemera: Oppo-A12.
IMG20240621205136.jpgCemera: Oppo-A12.


এবার ধীরে ধীরে পিঠাগুলো ভেজে নিয়েছি। পিঠাগুলো বেশ ফুলকো ফুলকো হয়েছিল। দেখতে অনেক ভালো লাগছিল।

শেষ ধাপ:

IMG20240621205424.jpgCemera: Oppo-A12.
IMG_20240629_105454.jpgCemera: Oppo-A12.


এভাবে সুন্দরভাবে পিঠাগুলো ভেজে নিয়েছি। আর গরম গরম পিঠাগুলো খাওয়ার জন্য প্রস্তুত করেছি।

পরিবেশন:

IMG_20240629_105032.jpgCemera: Oppo-A12.


খাসির মাংসের ঝোল দিয়ে নুনিয়া পিঠা খেতে দারুন লেগেছিল। এই পিঠার স্বাদ এখনো মুখে লেগে আছে। এই পিঠাগুলো তৈরি করতে অনেক সময় লাগে। তবে সবার সহায়তায় আমি খুব সুন্দর ভাবে এই রেসিপিটা শেষ করতে পেরেছিলাম। এই রেসিপি খেতে যেমন ভালো ছিল তেমনি আপনাদের মাঝে উপস্থাপন করতেও অনেক ভালো লেগেছে। তো বন্ধুরা আমার রেসিপি আপনাদের কেমন লেগেছে মন্তব্য করে জানাতে ভুলবেন না।


আমার পরিচয়

photo_2021-06-30_13-14-56.jpg

IMG_20240504_102129.jpg

আমি মো: স্বপন । আমি একজন বাংলাদেশী। ব্যক্তিজীবনে আমি আইন পেশার সাথে জড়িত। এছাড়াও ফটোগ্রাফি, পেইন্টিং ও ব্লগিং করা হচ্ছে আমার অন্যতম শখ। আমার স্টিমিট আইডি নাম @shopon700। আমি ২০২১ সালের এপ্রিল মাসে স্টিমিট ব্লগিং শুরু করি। আমি গর্বিত, কারণ আমি আমার বাংলা ব্লগের একজন ভেরিফাইড ব্লগার।

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.

রেসিপি পোস্ট গুলো সব সময় আমার কাছে ভালো লাগে। আপনার তৈরি নুনিয়া পিঠা দেখে লোভে পড়ে গেলাম। বৃষ্টি দিনে এই ধরনের নুনিয়া পিঠা খেতে ভীষণ মজা লাগে। তৈরির ধাপ সমূহ সুন্দর ভাবে গুছিয়ে উপস্থাপন করেছন আপনি, ধন্যবাদ ভাই আপনাকে।

image.png

বাহ্ আপনার শাশুড়ি মায়ের সাহায্য নিয়ে খুব লোভনীয় মজাদার পিঠা বানিয়ে আমাদের মাঝে শেয়ার করলেন। এ পিঠাটির নাম প্রথম শুনলাম। এটার সম্পূর্ণ প্রণালী দেখে বোঝা যাচ্ছে আপনার লেখা বর্ণনার সাথে মিল রয়েছে। দেখে বুঝা যাচ্ছে আপনার মজা করে খাওয়ার অনুভূতিটা। পিঠাটা খেতে কত স্বাদ লেগেছিল।খুবই সহজ করে পিঠার রেসিপিটা আমাদের সাথে তুলে ধরেছেন যে কেউ বানিয়ে দিতে পারবে। তাই ভাবছি আমিও চেষ্টা করবো এই পিঠাটা বানিয়ে খেতে।

জ্বী আপু এই পিঠা খেতে ভীষণ সুস্বাদু। আপনি বাসায় তৈরি করে খেতে পারেন। এত সুন্দরভাবে গুছিয়ে মন্তব্য করার জন্য আপনাকে জানাচ্ছি অসংখ্য ধন্যবাদ।

নুনিয়া পিঠা আমার কাছে একটি অপরিচিত পিঠা মনে হচ্ছে। তবে আপনি দেখছি খুবই সুন্দর করে বেশ কয়েকটি উপকরণের সংমিশ্রণে নুনিয়া পিঠা রেসিপি টি তৈরি করেছেন। আপনার তৈরি করা নুনিয়া পিঠা রেসিপি টি দেখে মনে হচ্ছে বেশ মজাদার হয়েছিল।আর আপনার মাধ্যমে আজকে একটি নতুন পিঠার রেসিপি তৈরির নিয়ম কানুন জানতে পারলাম।

এই নুনিয়া পিঠা খেতে খুবই মজাদার হয়েছিল ভাইয়া। আপনিও বাসায় একবার ট্রাই করে দেখতে পারেন। সুন্দর মন্তব্যের জন্য আপনাকে জানাচ্ছি ধন্যবাদ।

নুনিয়া পিঠা নামটা অনেক সুন্দর ভাই। দেখতেও দারুন লাগছে। আমার মনে হচ্ছে এই পিঠাটা কয়েকবার খেয়েছিলাম। দেখতে কিছুটা লুচির মত লাগছে। গোস্তের ঝোল দিয়ে এই পিঠা গুলো খেতে দারুন লাগে। ধন্যবাদ।

জ্বী ভাইয়া এই পিঠা দেখতে অনেকটা লুচির মত কিন্তু সাইজে একটু ছোট। মাংসের ঝোল দিয়ে এই পিঠা খেতে দারুন লাগে। সুন্দর মন্তব্যের জন্য আপনাকে জানাচ্ছি ধন্যবাদ।

নুনিয়া পিঠা রেসিপি দেখে সুস্বাদু মনে হচ্ছে। তাই খেতে ইচ্ছা করছে। অসাধারণ একটা রেসিপি তৈরি করেছেন। ধাপগুলো শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

জ্বী ভাইয়া এই পিঠা খেতে অনেক সুস্বাদু। আমার বাসায় বেড়াতে আসেন ইনশাআল্লাহ তৈরি করে খাওয়াবো। সুন্দর মন্তব্যের জন্য আপনাকে জানাচ্ছি ধন্যবাদ।

এই পিঠাটার নাম প্রথম শুনলাম। আগে কখনো এই ধরনের পিঠা তৈরি করে খাওয়া হয়নি। বিভিন্ন ধরনের মসলা ব্যবহার করার কারণে খেতে নিশ্চয়ই অনেক ভালো লেগেছে। ভিন্ন ধরনের একটা পিঠা সম্পর্কে জেনেও দারুন লাগলো। একদিন ট্রাই করে দেখব এই রেসিপিটা। আপনি আপনার শাশুড়ি মায়ের সাহায্য নিয়ে খুব সুন্দর ভাবে পুরো রেসিপিটা তৈরি করেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে।

জ্বী আপু বাসায় ট্রাই করে দেখতে পারেন খেতে ভীষণ সুস্বাদু। সুন্দর মন্তব্য করে উৎসাহ দেওয়ার জন্য আপনাকে জানাচ্ছি অসংখ্য ধন্যবাদ।

নুনিয়া পিঠা চমৎকার একটি মুখরাচক পিঠা। কখনো এই পিঠা খাওয়া হয়নি তবে আপনার রেসিপিটি দেখে বুঝতে পারলাম অনেক সুস্বাদু এবং নোনতা বিস্কুট এর মতই হবে। এই নুনিয়া পিঠা চা দিয়ে খেতে নিশ্চয়ই অনেক ভালো লাগবে। চমৎকার বানিয়েছেন ভাইয়া পিঠাগুলো। পিঠার ফটোগ্রাফি দেখেই তো খেতে মন চাচ্ছে । ধাপে ধাপে চমৎকার সুন্দরভাবে নুনিয়া পিঠা তৈরি পদ্ধতি ভাগ করে নেয়ার জন্য ধন্যবাদ ভাইয়া আপনাকে।

জ্বী আপু এই রেসিপি খেতে খুবই সুস্বাদু লাগে। চা দিয়ে এই পিঠা খেতে ভালো লাগে না। মাংসের ঝোল দিয়ে এই পিঠা খেতে ভালো লাগে। আপনিও আমার এই রেসিপি প্রসেস দেখে বাসায় ট্রাই করে দেখতে পারেন। গঠনমূলক মন্তব্যের জন্য আপনাকে জানাচ্ছি ধন্যবাদ।

নুনিয়া পিঠা নামটা আমি প্রথম শুনলাম দেখেউ বোঝা যাচ্ছে খেতে খুবই সুস্বাদু একটি পিঠা।অনেক সুন্দর ভাবে গুছিয়ে উপস্থাপন করেছেন প্রতিটি ধাপ । ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।

খেতে খুবই দারুণ হয়েছিল ভাইয়া। আপনিও এই পিঠা তৈরি করে খেয়ে দেখতে পারেন। সুন্দর মন্তব্যের জন্য আপনাকে জানাচ্ছি ধন্যবাদ।

আপনার শ্বাশুড়ির মায়ের হেল্প নিয়ে খুবই মজাদার পিঠা রেসিপি তৈরি করেছেন। আপনার পিঠা দেখে তো খুব খেতে ইচ্ছে করছে। মশলা দিয়ে বানানো হয় বলে আমরা এই পিঠা কে মশলা পিঠা বলি। এই পিঠা খেতে আমিও খুব পছন্দ করি। কিন্তু অনেক দিন হয়েছে তৈরি করা হয়না। ধাপগুলো খুব সুন্দর ভাবে বর্ণনা করেছেন। ধন্যবাদ ভাইয়া মজাদার পিঠা রেসিপি শেয়ার করার জন্য।

জ্বি আপু এই রেসিপিটি আমি আমার শাশুড়ির সহযোগিতায় তৈরি করেছি। আপনি এই পিঠা খেতে খুবই পছন্দ করেন জেনে খুবই ভালো লাগলো। গঠনমূলক মন্তব্যের জন্য আপনাকে জানাচ্ছি অসংখ্য ধন্যবাদ।

আপনি তো দেখছি অনেক মজাদার একটা পিঠা রেসিপি তৈরি করেছেন আজকে। যেটা দেখে আমার তো খেতে ইচ্ছে করতেছে। এই পিঠা আমার আগে কখনো খাওয়া হয়নি। তবে আপনার কাছ থেকে আজকে দেখে খুব সহজেই পিঠাটা তৈরি করার পদ্ধতি শিখে নিলাম। যেহেতু শিখে নিয়েছি তাই অবশ্যই পরবর্তীতে তৈরি করবো। তবে আপনি এই মজাদার পিঠাটা আপনার শাশুড়ির সাহায্য নিয়ে করেছেন শুনে ভালো লাগলো। আর মজার ঘটনা গুলো শোনার জন্য অপেক্ষায় থাকলাম।

আমার এই পোস্ট দেখে আপনি এই পিঠা তৈরির পদ্ধতি শিখিয়ে নিয়েছেন এটা জেনে অনেক ভালো লাগলো আপু। সত্যিই এই পিঠা খেতে দারুন লাগে। সুন্দর মন্তব্যের জন্য আপনাকে জানাচ্ছি ধন্যবাদ।

বাহ এই ধরনের পিঠা খুবই কম তৈরি করা হয়েছে। দেখে তো মনে হচ্ছে বেশ ভালো লাগবে খেতে। যেহেতু আপনি ঝাল ঝাল করে তৈরি করলেন। আর পিঠা তৈরি করার সময় তো আপনাকে আপনার শাশুড়ি মা বেশ সাহায্য করলে তাহলে। আর মজার গল্পটি নিশ্চয়ই একদিন শুনতে পাবো আপনার কাছ থেকে। পিঠার রেসিপিটি আমাদের সাথে শেয়ার করলেন অনেক ভালো লেগেছে। ধন্যবাদ আপনাকে।

জ্বী আপু এই পিঠা খেতে ভীষণ সুস্বাদু হয়েছিল। শাশুড়ি মা সহযোগিতা না করলে হয়তো এই পিঠা তৈরি করতে পারতাম না। অবশ্যই আগামী পোস্টে মজার গল্পটি তুলে ধরবো। সুন্দর মন্তব্যের জন্য আপনাকে জানাচ্ছি ধন্যবাদ।

এত ইউনিক ভাবে পিঠা রেসিপি তৈরি করেছেন দেখে তো খাওয়ার প্রতি লোভ লেগেছে আমার। বিভিন্নভাবে এরকম মজাদার পিঠা তৈরি করলে কিন্তু খেতে আসলেই ভালো লাগে। তবে এই পিঠাগুলোকে দেখেই বুঝতে পারতেছি মাংসের ঝোল দিয়ে খেতে অনেক বেশি ভালো লেগেছে। পুরোটা এত সুন্দর করে উপস্থাপন করেছেন, কেউ চাইলে এটা নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারবে। ধন্যবাদ আপনাকে পুরো সবার মাঝে ভাগ করে নেওয়ার জন্য।

জ্বী ভাইয়া এই পিঠা মাংসের ঝোল দিয়ে খেতে বেশি ভালো লাগে। আমার শাশুড়ি মা প্রায়ই এই পিঠা তৈরি করেন। সুন্দর মন্তব্যের জন্য আপনাকে জানাচ্ছি অসংখ্য ধন্যবাদ।

আপনি আমার পছন্দের একটি রেসিপি শেয়ার করছেন।নুনিয়া পিঠা আমার কাছে ভীষণ ভালো লাগে।আপনার রেসিপিটা দেখে নুনিয়া পিঠা খেতে ইচ্ছে করতেছে। আপনি খুবই সুন্দর ভাবে রেসিপিটা আমাদের মাঝে শেয়ার করছেন। ধাপ গুলো খুব সুন্দর ভাবে বর্ণনা দিয়েছেন। আপনাকে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।

নুনিয়া পিঠা আপনার কাছে ভীষণ ভালো লাগে জেনে অনেক খুশি হলাম ভাইয়া। আমারও অনেক পছন্দের। সুন্দর মন্তব্যের জন্য আপনাকে জানাচ্ছি ধন্যবাদ।

ইউনিক একটি পিঠার নাম দেখতে পেলাম আপনার পোস্টটি থেকে।নুনিয়া পিঠা দেখতেই এতো সুন্দর লাগছে না জানি খেতে কতো ভালো ছিল।ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর পোস্টটি শেয়ার করার জন্য।

এই পিঠা দেখতে যেরকম সুন্দর ঠিক তেমনি খেতেও অনেক সুস্বাদু। এত সুন্দর ভাবে গুছিয়ে মন্তব্য করার জন্য আপনাকে জানাচ্ছি ধন্যবাদ।

এই পিঠাটি আমার কাছে খুবই পছন্দের। রংপুরের লোকজন খুব খায় এই পিঠা। আমার শ্বশুরবাড়িতে গেলে আমার শাশুড়ি এই পিঠা তৈরি করে খাওয়া। বেশ কিছুদিন ধরে আমিও এই পিঠা বানাতে চাচ্ছি কিন্তু কিভাবে বানায় জানা ছিল না। আপনার পোষ্টের মাধ্যমে আজকে জেনে নিলাম। রেসিপি ফলো করে একদিন বাসায় বানাবো। দেখেই খেতে ইচ্ছা করছে।

এই পিঠা আপনার খুব পছন্দের জেনে অনেক ভালো লাগলো আপু। এটা জেনে আরো ভালো লাগলো যে, আপনি আমার রেসিপি ফলো করে বাসায় তৈরি করবেন। এত সুন্দর ভাবে গুছিয়ে মন্তব্য করার জন্য আপনাকে জানাচ্ছি অসংখ্য ধন্যবাদ।

নুনিয়া পিঠাগুলো খেতে আমার কাছে খুব ভালো লাগে। আজকে আপনি দেখতেছি খুব মজার পিঠার রেসিপি করেছেন। যদিও এই রেসিপিটি তৈরি করতে আপনার শাশুড়ি মা হেল্প করেছে। তবে এটি ঠিক এই পিঠাগুলো মাংস দিয়ে খেতে বেশ মজাই লাগে। খুব সুন্দর করে নুনিয়া পিঠা রেসিপি তৈরি করে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন।

নুনিয়া পিঠা খেতে আপনার ভালো লাগে জেনে খুশি হলাম ভাইয়া। এই পিঠা আমারও খেতে অনেক ভালো লাগে। শাশুড়ি মা হেল্প না করলে হয়তো এই রেসিপি তৈরি করতে পারতাম না। সুন্দর মন্তব্যের জন্য আপনাকে জানাচ্ছি ধন্যবাদ।

ভাইয়া আপনার শাশুড়ি আম্মার সাহায্য নিয়ে খুব সুন্দর করে নুনিয়া পিঠা তৈরি করেছেন দেখে ভালো লাগলো। তবে আপনার পিঠা দেখতে খুব সুন্দর হয়েছে। আমার তো খুব খেতেও ইচ্ছে করছে। আসলে এই পিঠার নাম আগে কখনো শুনিনি বা দেখিনি। আপনার পোষ্টের মাধ্যমে প্রথম দেখলাম। আমার মনে হয় খেতেও বেশ দারুন হয়েছিল। আপনি রান্নার প্রতিটি ধাপ খুব সুন্দর ভাবে বর্ণনা করেছেন। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া এত সুন্দর একটি ইউনিক পিঠার রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করে নেয়ার জন্য।

এই পিঠাগুলোকে মনে হয় নুনগড়া পিঠাও বলে থাকে। যাই হোক আমি শিউর জানিনা তবে শুনেছিলাম। এই পিঠাগুলো তৈরি করব করব ভেবেছি অনেক দিন, কিন্তু এখনো পর্যন্ত তৈরি করা হয়নি। অবশ্য আগেও কখনো খাইনি প্রথমবার চেষ্টা করব ভেবেছি। যাইহোক ভাইয়া আপনার কাছে রেসিপিটা দেখতে পেরে অনেক ভালো লাগলো।

আপনি এই পিঠা তৈরীর চিন্তাভাবনা করছেন জেনে অনেক ভালো লাগলো আপু। এই পিঠা খেতে সত্যিই অনেক সুস্বাদু। সুন্দর মন্তব্যের জন্য আপনাকে জানাচ্ছি অসংখ্য ধন্যবাদ।

প্রথমে ভেবেছিলাম নামটা ভিন্ন হলে ও পিঠা হয়তো বা আমার চেনা। কিন্তু এখন দেখছি নামের সাথে সাথে পিঠাগুলো একদম নতুন। কখনো পিঠা তৈরি করে খাওয়া হয়নি বা কোথাও তৈরি করতে দেখি ও নি। একদম নতুন একটি রেসিপি আজকে আপনাদের সাথে শেয়ার করেছেন ভাইয়া। একদিন বাড়িতে অবশ্যই এই রেসিপিটা তৈরি করে খেয়ে দেখব।

এই রেসিপি যেহেতু আপনার কাছে নতুন মনে হচ্ছে তাই বলছি আপনি বাসায় তৈরি করে দেখতে পারেন আপু। এই পিঠা খেতে ভীষণ সুস্বাদু। এত সুন্দর ভাবে গুছিয়ে মন্তব্য করার জন্য আপনাকে জানাচ্ছি অসংখ্য ধন্যবাদ।