কালী পূজায় ঘোরাঘুরি -পর্ব ৩

in hive-129948 •  2 years ago 
হ্যালো বন্ধুরা, সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালো আছেন। সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের ব্লগটি শুরু করছি।

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

আজকে আমি আপনাদের সাথে কালী পূজার আরো দুটি স্থানের কিছু ছবি শেয়ার করে নেবো। আগে এই নিয়ে দুটি পর্বে ৪ টি স্থানের ছবি শেয়ার করা হয়ে গেছে। গত পর্বে লাস্ট রেজিমেন্ট এর পূজাটা কমপ্লিট দেখিয়েছিলাম। তো রেজিমেন্ট ক্লাব থেকে বেরিয়ে আমি চলে গেছিলাম "ছাত্র দল ক্লাব" এর পুজো মণ্ডপ পরিক্রমা করতে। যদিও এই ছাত্র দল এর কালী পূজাটা আমার কোনোবারই তেমন দেখা হয় না, তবে এইবার আসলে ঢাল নিয়েছিলাম যে এক মাথা দিয়ে সিরিয়ালি সবগুলোই দেখবো সে ছোট হোক আর বড়োই হোক। তাই এই ছাত্র দলটা দেখার জন্য চলে গিয়েছিলাম এইবার।

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

এটা রেজিমেন্ট এর থেকে কাছেও না আবার দূরেও না, মাঝামাঝি অবস্থানে একটু ভিতরের দিকে অবস্থিত। আমি শালবাগানের রাস্তা ধরে ভিতর দিয়ে চলে গেছিলাম, এখানে অনেকটা ভিতরে হওয়ায় তেমন একটা লোকজন হয়নি, আর এইখানে তেমন একটা বড়ো আড়ম্বর করেও করে না। মোটামুটি ছোটোখাটোর মধ্যে একটা করে থাকে তবে আকর্ষনীয়তারও একটা ব্যাপার তারা রাখে মোটামুটি। এই মাঠে আসলে বৃষ্টির জন্য একদিকে আবার কাদা কাদা ভাবটাও রয়ে গেছে, সবাই একসাথে যেতেও পারছে না, আর ভিড় অনেকটা কম ছিল তাই তেমন একটা দেখতে অসুবিধা হয়নি এই ক্লাব এর পুজো দেখতে।

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

এখানে এমনিতেও বেশি একটা লোকজন আসেও না একমাত্র পাড়ার লোকজন ছাড়া, বেশি ভিতরের দিকে কেউ যেতে চায় না, সবাই মেইন রোডে দেখার জন্য ব্যস্ত । যাইহোক এইবারের প্যান্ডেলের ডিসাইনটাও নতুন ছিল আর একটু স্ট্যান্ডার্ড লেভেলেরও ছিল, সামনের যে স্টেজ মতো জায়গা দেখা যাচ্ছে এখানে জিনিসটা সম্ভবত কাঁচ অথবা ফাইবার দিয়ে করেছে, আমি অতটা খেয়াল করিনি, ফলে বলতে পারছিনা। কিন্তু জিনিসটা দেখতে বেশ ভালো লাগছিলো আমার কাছে, ফলে দূর থেকে সাথে সাথে একটা শর্ট নিয়ে নিয়েছিলাম।

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

এরপর সাইট দিয়ে যে লাইটিংগুলো সারিবদ্ধভাবে আগে-পরে করে সাজানো এইটা সব ছোট ছোট বৈদ্যুতিক বাল্ব আছে, সেগুলো দিয়ে সাজিয়েছে। দেয়ালের দুই পাশে এইভাবে লাইটিংগুলো দেওয়ায় দেখতে বেশ ভালো লাগছে। এছাড়া দেওয়ালের দুই পাশে মানুষের মতো ডিসাইন তৈরি করেছে সারিবদ্ধভাবে যেটা প্যান্ডেলের ভিতরের সৌন্দর্যটাকে আরো বাড়িয়ে তুলেছে। মায়ের মূর্তিটাকে যেখানে রেখেছে সেই মণ্ডপের সম্মুখভাগের দৃশ্যটাও দেখতে ভালো লাগছে, আর ভিতরে উপরের দিকে সম্পূর্ণটাই লাঠিকঠা জুড়ে জুড়ে একটা অসাধারণ ডিজাইন করেছে। যাইহোক এরপর ভিতরের দিকে ঢুকে মায়ের কিছু ছবি তুলে নিয়েছিলাম।

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

ছাত্র দল ক্লাব দেখে শেষ করার পরে আমি "দেশবন্ধু সংঘ" এর পূজা দেখার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম। এটা ব্যারাকপুর রোডের থেকে কিছুটা দূরে এগিয়ে গিয়ে একটা গলির ভিতরে অবস্থিত। এই দেশবন্ধু সংঘ প্রতিবারই ভালো করে, এইবারও ভালো করবে সেইটা আমি প্রথমে রোডের লাইটিং এর ধরণ দেখে বুঝতে পেরেছিলাম। আর সাথে কি পরিমানে ভিড় হবে সেটাও একটা আন্দাজে ধরেছিলাম। গেটের লাইটিংগুলো দুর্দান্ত দেখতে করেছে, যদিও এইরকম প্রতিবারই করে , কিন্তু দীর্ঘ দুই বছর পরে দেখে যেন মনে হচ্ছিলো ১০ বছর পরে দেখছি সবকিছু।

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

পূজার সময় আসলে রোডের লাইটিংগুলো দেখে বেশি আনন্দিত হয়ে থাকে সবাই, ডিজাইনগুলো দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখতে ইচ্ছা করে। যাইহোক আমি খানিকটা লাইটিং এর ছবি তুলতে তুলতে ক্লাব এর দিকে এগিয়ে যাচ্ছিলাম, তবে যেতে যেতে সামনে ছোট একটা প্যান্ডেল চোখে পড়ে। এইবার আমি ভাবছিলাম এইটা কি দেশবন্ধু সংঘ এর প্যান্ডেল, তারপর ভাবলাম লাইটিং এর ধরণ দেখে তো খাপ খাচ্ছে না তো এই প্যান্ডেলের সাথে। আর এই ছোট প্যান্ডেলটিতে একটাও লোকজন দেখলাম না ভিতরে যেতে বা আসতে , এরপর ভাবলাম যাই ভিতরে ঢুকে আসি দেখি কি অবস্থা।

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

আমি গিয়ে মাকে প্রণাম করে কয়েকটা ছবি তুলে বাইরে আসবো, সেই দেখি একসাথে সব হুড়হুড় করে ঝাঁপিয়ে পড়লো আর সেই ভিড়টা দেখতেই পাচ্ছেন ছোট প্যান্ডেলটির ভিতরে। যাইহোক এরপর সেখান থেকে বেরিয়ে আবার আরো খানিকটা পথ সামনে এগিয়ে দেখলাম একটা গলির সামনে লাইটিং এর গেটে দেশবন্ধু সংঘ লেখা, তখন ভাবলাম এর ভিতরেই হবে কোথাও। সামনের দিকে যেতেই থাকলাম , কিন্তু চোখে পড়েই না, লোকজনও তেমন যাতায়াত নেই, শেষে ভাবলাম ভুল পথে যাচ্ছি নাকি কিজানি।

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

এরপর বেশ খানিকটা পথ হেঁটে যাওয়ার পরে প্যান্ডেলটি চোখে পড়ে, প্যান্ডেলটি করেছে ভালো কিন্তু বড়ো কথা হলো লোকজন নেই। হাতে গোনা কয়েকজন যাচ্ছে আর বেরোচ্ছে, এর কারণটাও পরের পর্বে বলবো যে এদিকে এতো ভিড় কম হওয়ার কারণ কি। প্যান্ডেলটি বড়োসড়ো করলেও কেমন যেন এক তরফা ডিজাইন করেছে। তবে মায়ের মূর্তিগুলোও ভালো ছিল, আর মাকে সবকিছু দিয়ে একদম পরিপূর্ণভাবে সাজিয়ে তুলেছে মায়ের মূর্তিটিকে। এই ছিল আজকের পর্বের দুই স্থানের কিছু কথা আর মায়ের সাথে প্যান্ডেলের ছবি।

All photos what3words location: https://w3w.co/yell.storybook.wishing

শুভেচ্ছান্তে, @winkles

ক্যামেরাস্যামসুং গ্যালাক্সি M33 5G
ক্যাটাগরিফোটোগ্রাফি
লোকেশনবারাসাত, পশ্চিমবঙ্গ
তারিখ২৫.১০.২০২২


Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power

250 SP500 SP1000 SP2000 SP5000 SP

Heroism_3rd.png

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

কালী পূজার আজকের ফটোগ্রাফি গুলো দেখে খুবই ভালো লাগলো দাদা। সত্যিই অসাধারণ ফটোগ্রাফি করেছেন। এত সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি করেছে যা আমার খুবই ভালো লেগেছে। গত পর্বের ফটোগ্রাফি গুলো খুবই সুন্দর ছিল।আজকে ছাত্রদল ক্লাবের মন্ডপ গিয়েছিলেন সেখানকার মন্ডপের ফটোগ্রাফি গুলোকে শেয়ার করলেন। এই ফটোগুলো আমার খুবই ভালো লেগেছে। সত্যি প্রত্যেকটা ফটোগ্রাফি দেখার মত। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

অনেক সুন্দর মুহুর্ত কাটিয়েছেন আপনি যা ক্রমান্বয়িক পোস্টের মাধ্যমে আমাদের অবগত করেছেন।
ফটোগ্রাফিগুলো ভালো ছিল।অনেক কিছু নতুন দেখলাম এবং জানলাম।শুভ কামনা রইলো 😊

পরের পর্বে মানুষ কম হওয়ার কারণ জানতে চাই ভাইয়া।কারণ কম হওয়ার তো কথাই নয়।প্রতিটিবার লিখেছেন অনেক মানুষ হয়।আমার মনে হয়েছে ওটা ফাইবার এর।

ছাত্রদল ক্লাব আর দেশবন্ধু সংঘ ক্লাবের পুজো এবার আমি দেখেছি। তবে দেশবন্ধু ক্লাবের পুজোটা এবার দেখলাম খুব স্বল্প পরিসরে করেছে তারা। আর ছাত্রদল ক্লাবের বাইরের প্যান্ডেল দেখে বোঝার উপায় ছিল না আসলে এত সুন্দর করেছে তারা এই বছর। আর ঠিকই বলেছো তুমি, এ বছর ভিড় টা বেশ কম ছিল। আর মাঠে যেহেতু কাদা ছিল এই জন্য মনে হয় লোকজন খুব বেশি একটা আসেনি। দুই-একদিনের ভিতরে আমিও এই পুজো প্যান্ডেলের ফটোগ্রাফি শেয়ার করব। তোমার ফটোগ্রাফি গুলোও খুব সুন্দর হয়েছে।

কালী পুজোর ঘুরাঘুরির বিভিন্ন ফটোগ্রাফি গুলো দেখে সত্যিই ভালো লাগলো দাদা। আসলে পুজো মন্ডলের থিমগুলো এবং ডেকোরেশন গুলো খুবই সুন্দর ছিল। লাইটিং গুলো দেখতে খুবই সুন্দর লাগছিল। "দেশবন্ধু সংঘ" দারুন ডেকোরেশন করেছে। তাদের লাইটিংগুলো সত্যি অনেক সুন্দর হয়েছে। লাইটিং গুলো দেখেই তাকিয়ে থাকতে ইচ্ছে করছে। অনেক সুন্দর ভাবে আপনি ফটোগ্রাফি গুলো ক্যাপচার করেছেন দাদা। দাদা আপনি অনেক সুন্দর ভাবে ঘুরে ঘুরে বিভিন্ন ফটোগ্রাফি ক্যাপচার করেছেন এবং কালীপুজোয় অনেক আনন্দ করেছেন বুঝতেই পারছি। অনেক অনেক শুভকামনা রইল দাদা।

কালী পূজায় ঘোরাঘুরির তিন নাম্বার পর্ব নিয়ে হাজির হয়েছেন দাদা। লাইটিংগুলোর প্রশংসা না করে পারলাম না। পাইপের মতো ওগুলোর মাথায় লাইট লাগিয়ে পুরো জায়গাটা আলোকজ্জ্বল করার চেষ্টা করেছে, এটা আমার কাছে ভালো লেগেছে। আর স্টেজের মতো যেটা করেছে সেটা আমার ফাইবার দিয়ে তৈরি বলে মনে হয়েছে, বেশ দারুন চিন্তা ভাবনা। আর কিছুটা কাঁদা হওয়াতে লোকের ভিড় কম হলেও সুবিধা হয়েছে দাদা। ভালো করে দেখা গেছে সব। তাছাড়াও অন্যান্য সব আলোকসজ্জা দেখার মতো ছিল।

দোয়া রইল পুরো পরিবারের জন্য 🥀

These photos are beautiful, I don't understand the writing but I think we are here in India, is that it?

I don't understand the writing but I think we are here in India, is that it?

It is written in Bengali language. Yes, it is in India.

Thanks for reply

মন থেকে বলছি দাদা, এত চমৎকার পুজোর আয়োজন দেখলে ভীষণ আফসোস হয় যেতে না পারার জন্য। কালীপুজো যে এত বড় আকারে এবং এত ধুমধাম করে হতে পারে এটা জাস্ট কল্পনাও করতে পরি না। কোনটা রেখে কোনটার কথা বলব এটাই বুঝে পাচ্ছি না। আমার কাছে প্রতিটা প্যান্ডেল এবং প্রতিটা আয়োজন দুর্দান্ত লেগেছে। আর পুজোর মাঝে একটু ভিড় না হলে ঠিক পুজো পুজো ফিলটা আসেনা নাকি বলেন দাদা। ? 😉। যদিও আপনাদের ওখানে অত্যাধিক ভিড় হয়। কোন একবার তো অবশ্যই মায়ের পূজো দেখতে যাবোই যাব 🙏।

দাদা ছাত্র দল ক্লাবের" শুরুর দিকে প্যান্ডেলের যে লম্বা লম্বা লাঠির মাথায় কি সুন্দর লাইট লাগিয়ে দারুন সব ডিজাইন করেছে।
সত্যি বলতে কি দাদা এই ডিজাইন গুলো আমার খুব দারুন লেগেছে । তাছাড়া একটু ভেতরের দিকে হলেও প্যান্ডেলটি বেশ সাজিয়েছে।।তবে দেশবন্ধু সংঘ এর প্যান্ডেলের গেটের লাইটিং ঝলমলে মনোরম সুন্দর দেখলাম।। কালী পূজায় ঘোরাঘুরি -পর্ব ৩ এর প্রতিটি ফটোগ্রাফি আমার কাছে দারুন লেগেছে। বিশেষ করে গেটের ছবিগুলো আমাকে বেশি আকর্ষিত করেছে। এত চমৎকার সব ফটোগ্রাফি দেখে চোখে ধাঁধা লেগে গেল।ইতিমধ্যে দুটি পর্ব শেয়ার করেছেন। আর আজ তৃতীয় পর্বটি দেখে আমার কাছে আরো বেশি ভালো লাগলো। আপনার জন্য অনেক অনেক দোয়া এবং শুভকামনা রইল প্রিয় দাদা।♥♥

দাদা প্রথমে যেটা বলবো সেটা হলো ছাত্র দল ক্লাব কর্তৃক আয়োজিত পূজা প্যান্ডেলের উপরের অংশটা অসাধারন ছিল। বাহিরের অংশে দেওয়ালের দুই পাশে মানুষের মত ডিজাইনটা সত্যিই অনেক সুন্দর লাগছে। আর শেষে দেশবন্ধু সংঘের আয়োজন আপনাাকে দ্বিধা-দ্বন্দ্ব ফেলে দিলো। বুঝতেই পারতেছেন না যে দেশ বন্ধুর প্যান্ডেল কোনটা। দেশ বন্ধু প্যান্ডেলে মানুষ কম যাওয়া রহস্যাটা তো গোপন রেখে দিলেন। দেখা যাক পরের পর্বে কি আসে। ধন্যবাদ দাদা।

"ছাত্র দল ক্লাব" প্যান্ডেলের শুরুর দিকে যেই লম্বা লম্বা লাঠির মাথায় লাইট লাগিয়ে ডিজাইন করেছে এই ডিজাইনটি খুব ভালো লেগেছে আমার কাছে। তাছাড়া ভেতরের দিকে হলেও প্যান্ডেলটি বেশ জাকজমকপূর্ন মনে হল আমার কাছে। লোকজন বেশি না হওয়াতে অবশ্য সুবিধাই হয়েছে । আরামে দেখতে পেরেছেন। তা না হলে তো আবার সেই বিশাল লাইনে দাঁড়াতে হতো।দেশবন্ধু সংঘ এর প্যান্ডেলের গেটের লাইটিং যেমন ঝকঝকে সুন্দর দেখলাম ভিতর তেমন ভালো লাগলো না আমার কাছে। আপনি কি ঠিক জায়গায় গিয়েছিলেন নাকি আসল প্যান্ডেল খুঁজেই পাননি? যাইহোক পরবর্তী পর্বে নিশ্চয়ই জানা যাবে আসল কাহিনী। খুব ভালো লাগলো দাদা। ধন্যবাদ আপনাকে।

আপনি কি ঠিক জায়গায় গিয়েছিলেন নাকি আসল প্যান্ডেল খুঁজেই পাননি?

হা হা, খুঁজে খুঁজে ভিতরে ঠিক গিয়েছিলাম।

কালী পূজোর তৃতীয় পর্বের লাইটিং ভাল হয়েছে দাদা। ছাত্রদল ক্লাব আর দেশবন্ধু সংঘ দুটো পূজোর আয়োজনই আমার ভাল লেগেছে। আমার কাছে সাজানো গুলো কিছুটা ব্যতিক্রম লেগেছে। বিশেষ করে দেশবন্ধু সংঘের সোনালী রঙের গেইট বেশি সুন্দর লেগেছে। যেখানে এতদিন অনেক মানুষের ভিড় এর কথা শুনে এসেছি সেখানে লোক কম, কারণ জানার আগ্রহ রইল। পরের পর্বে জেনে নেব। ধন্যবাদ দাদা।

আজকে ও সুন্দর সুন্দর কলীপূজার দৃশ্য দেখতে পেলাম।আমার মনে হয় বৃষ্টির জন্য কাদা হয়ে যাওয়ায় ভিড় কম ছিল অনেকটা।হেঁটে হেঁটে পূজা দেখলে এটাই সুবিধা জানা অজানা অনেক প্যান্ডেল চোখে পড়ে।তাছাড়া লাইটিং, সাজসজ্জাগুলি বেশ আকর্ষণীয় করে তোলে পূজা মন্ডপকে।যা চোখে পড়ার মতো। ভিড় কম হওয়ার কারণ জানতে চাই দাদা!ছবিগুলো দারুণ ছিল,পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।ধন্যবাদ আপনাকে।