হ্যালো বন্ধুরা, সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালো আছেন। সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের ব্লগটি শুরু করছি। |
---|
Photo by @winkles
Photo by @winkles
Photo by @winkles
Photo by @winkles
আজকে আপনাদের সাথে কালী পূজার আরো কিছু ছবি শেয়ার করে নেবো। গত পর্বে পাইওনিয়ার ক্লাব এর পূজার কিছু ছবি দেখিয়েছিলাম। আজকের পর্বে দুটি ক্লাব এর পূজার ছবি শেয়ার করবো। তো পাইওনিয়ার ক্লাব এর পরে গিয়েছিলাম তরুচ্ছায়া ক্লাব এর ওখানে পূজা দেখতে। তরুচ্ছায়া ক্লাব এর পূজাটা পাইওনিয়ার থেকে বেশ অনেকটা দূরে ছিল। তো আমি যেহেতু পরেরদিন বেরিয়েছিলাম মাসিদের নিয়ে তাই তাদের দেখানোর জন্য আবারো আসার পথে কেদারনাথ এর টা দেখার জন্য সেই বিশাল ভিড়ের সমারোহে ঢুকতে হলো। তবে ওইদিন প্রথম দিনের থেকে আরো বীভৎস ভিড় ছিল, মাসিরা ঢুকে আর পারছে না বলে মানে ওইটা দেখার পরে বাড়ি যাবো যাবো করছে।
Photo by @winkles
Photo by @winkles
Photo by @winkles
Photo by @winkles
আসলে দেখা অভ্যাস নেই তো বেশি হাঁটাহাঁটি করে এইজন্য আর পারে না। তাই আমি বললাম এতো দূর যখন আসলাম তখন সামনে একটু দূরে আর দুটো দেখে বাড়ির দিকে যাই, আর আমার নিজেরও অবস্থা খারাপ ছিল, জোর করে যাওয়া একপ্রকার আর কি। যাইহোক তরুচ্ছায়া ক্লাব এর পূজা আসলে তেমন কোনো বড়োসড়ো পূজা না, ক্লাবটাও ছোট তাই তাদের সেই ছোট জায়গায় পূজাটা করা। তবে জায়গা ছোট হলেও সাজানো দেখলে সেটা আর মনে হবে না। আর এটাতেও ভিড় হয়েছিল মোটামুটি ভালোই, সামনের যেসব ডিজাইন করেছে এইগুলো আসলে কাঠ অতি পাতলা করে চেঁচে করা।
Photo by @winkles
Photo by @winkles
Photo by @winkles
Photo by @winkles
যেমন এখানে হাতির ডিজাইনটা দেখলে বোঝা যাবে, আসলে ছবিতে অতটা বোঝা যায় না, কাছের থেকে সেই জিনিষটা না দেখলে। হাতির ডিজাইনটাও কাঠ সাঁচ দিয়ে কেটে কেটে পাতলা করে তৈরি করা, কিন্তু অন্যভাবে যদি দেখা হয় তাহলে মনে হবে কাগজের তৈরি করা এমনটাই পাতলা করে করা। ভিতরে আবার নেট জাতীয় কিছু টানানো আছে। সম্মুখ দুয়ারে দুটি হাতির ডিজাইন এর পাশাপাশি সামনের দিকে ঘোড়ার ডিজাইনটাও করেছে খুব সুন্দরভাবে। এই ডিজাইনগুলোর সামনে বিভিন্ন কালারের লাইটিং সেট করায় ডিজাইনগুলো যেন দেখতে আরো সৌন্দর্যমন্ডিত লাগছে।
Photo by @winkles
Photo by @winkles
Photo by @winkles
Photo by @winkles
আশেপাশের সাইটগুলোতেও বেশ ভালো কালারফুল ডিজাইন তৈরি করেছে যা দেখতে মনোমুগ্ধকর ছিল। আমরা বাইরে দাঁড়িয়ে এইসবের বেশ কিছু ছবি তুলি আর সময় কাটিয়ে পরে মণ্ডপের ভিতরের দিকে যাই। মণ্ডপের ভিতরে উপরের দিকে যে ডিজাইন করেছে সেটা আমার কাছে আরো চমৎকার লেগেছে , কারণ ডিজাইনটা করেছে ফুলের। আর এই সব ফুলের মাঝে একটি করে বাল্ব লাগিয়ে দিয়েছে, সবকিছু দেখে যেন প্রাণবন্ত লাগছিলো । মণ্ডপের ভিতরটা সবথেকে দারুন সাজিয়েছে, দেখলেই যেন চোখটা জুড়িয়ে যায়, আর এখানে ঢুকেই বেরিয়ে যাওয়ার তেমন কোনো তাড়া নেই, তাই আরামসে যতক্ষণ খুশি থেকে দেখা যায়। ভিতরে মায়ের মূর্তিটাও করেছে বেশ সুন্দর, দেখেই মনে হচ্ছে মূর্তিটাকে সোনা দিয়ে মুড়িয়ে দিয়েছে। সব ছবি তোলার পরে সবাই একটু সেখানে কিছুক্ষন দাঁড়িয়ে পা-টাকে রেস্ট দিয়ে নিলাম।
Photo by @winkles
Photo by @winkles
Photo by @winkles
Photo by @winkles
তরুচ্ছায়ার পরে গিয়েছিলাম 'জাগৃতি সংঘ' এর পূজা দেখতে। তবে এটাতে যেতে তেমন একটা হাঁটার প্রয়োজন পড়েনি, কারণ দুটো ক্লাব এর পূজাই পাশাপাশি হয়ে থাকে অর্থাৎ একটা রাস্তার এপারে আরেকটা ওপারে। এই জাগৃতি সংঘ এর পূজাটা সাধারণত তেমন কোনো বছর দেখি না, কারণ তেমন ভালো করে না। প্যান্ডেলটা বড়ো করলেও কেমন জানি তাদের ডিজাইন আমার কাছে ভালো লাগে না। তবে এই বছর কাছে গিয়ে দেখলাম ডিজাইনটা একদম ইউনিক স্টাইলে করেছে, তবে লোকজনের ভিড়ও তেমন একটা ছিল না, কারণ এটাতে ভিতরের দিকে প্রতিমা দেখার থেকে সব মেলার মধ্যে যাওয়ার জন্য ব্যস্ত হয়ে পড়ে, এটার বিষয়ে পরে আসছি।
Photo by @winkles
Photo by @winkles
Photo by @winkles
Photo by @winkles
প্যান্ডেলের ডিজাইনটা বাইরের দিকে বেশ চমৎকার ভাবে হাত পাখা, কুলা দিয়ে স্বয়ংসম্পূর্ণভাবে সাজিয়ে তুলেছে। মণ্ডপের ভিতরের ডিজাইনগুলো আরো বেশ সুন্দর, হাড়ির ডিজাইন দিয়ে সাজিয়ে তুলেছে বিষয়টা। এইগুলো সব মাটির তৈরি আর হাতের ডিজাইন করা। ভিতরে দেওয়ালগুলোতেও কুলা, তারপর অন্যান্য বিভিন্ন ডিজাইনগুলো দেখে চমৎকার লাগছিলো সবকিছুতে। মায়ের মূর্তির ডিজাইনটাও অনেক ভালো লাগছে দেখতে, কালারগুলো আসলে এমনভাবে দিয়েছে যেন দেখে মনে হচ্ছে সোনা, রূপ দিয়ে মুড়িয়ে দিয়েছে।
Photo by @winkles
Photo by @winkles
Photo by @winkles
আর এইখানে একটা জিনিস ভালো লাগে সেটা হলো কোনো মূর্তি বা কোনো কারুকার্যের ডিজাইনের পাশে যদি লাইটিং এর ব্যবস্থা করা থাকে তাহলে সেই ডিজাইনটা আরো ফুটে ওঠে আর সৌন্দর্যমন্ডিত দেখতে লাগে। এইবার প্যান্ডেলের ভিতর থেকে বেরিয়ে গেছিলাম মেলার ভিতরে। জাগৃতি সংঘ ক্লাব এর মাঠটা অনেক বড়ো আর এখানে পূজার সময় মেলা বসা একটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে, কারণ আজকাল যাই হোক না কেন, মেলার দিকে যাওয়ার ঝোঁকটা বেশি থাকে কারণ ভিতরে ঢুকলেই যে কেনাকাটা করা যাবে আর খাওয়া যাবে । আমার কেনাকাটায় তেমন মন যায় না, তবে খাবারের দিকে চোখ ঠিকই যায় হা হা।
Photo by @winkles
Photo by @winkles
Photo by @winkles
মেলার ভিতরে ঢুকলে খাবার না খেয়ে আসলেও কেমন একটা লাগে, মেলার মধ্যে ঘুগনি চাটটা খেতে আমার কাছে দারুন লাগে। আর আমি এটাই খেয়ে থাকি, এবারও আমি, মেসো আর মাসি সেটাই খেয়েছিলাম। এই ঘুগনিটা অনেক রকম মশলা দিয়ে বানানো তাই দেখেও খেতে ইচ্ছা হলো। তবে খেয়ে ভালোই লেগেছিলো। এইবার মেলায় বাইরের অনেক ক্যাটাগরির খাবার উঠেছিল যেটা কোনসময় লোকাল ছাড়া সচরাচর আসে না। রাজস্থানের পাপড়ি চাট সহ আরো বিভিন্ন ধরণের বাইরের রাজ্যের খাবার উঠেছিল আর দামও সেই লেভেলের। যাইহোক এই দুটি ক্লাব এর পূজার কিছু ছবি আজ দেখালাম, পরের পর্বে আরো কিছু ছবি শেয়ার করবো আপনাদের সাথে।
All photos what3words location: https://w3w.co/yell.storybook.wishing
শুভেচ্ছান্তে, @winkles
ক্যামেরা | স্যামসুং গ্যালাক্সি M33 5G |
---|---|
ক্যাটাগরি | ফোটোগ্রাফি |
লোকেশন | বারাসাত, পশ্চিমবঙ্গ |
তারিখ | ২৬.১০.২০২২ |
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
ছবির পর ছবি দেখতে দেখতেই আমি অবাক হয়ে যাচ্ছি।এত এত সুন্দর ডিজাইনিং করা।দেখা মাত্রই মুগ্ধ হয়ে যাবে যে কেউ।আমি তো ভাবছি যারা এসব ডিজাইনগুলো করেছে তারা কয়দিন লাগিয়েছে।এই হাতিগুলো কত কারুকাজ দিয়ে করা,মানে একেকটা জিনিসের মধ্যে এক এক রকম শিল্প দেখা যাচ্ছে।হাতের ডিজাইন করা মাটির হাড়ি আর দেয়ালে ডিজাইন করা কুলোগুলো দেখতেও বেশ আকর্ষণীয় লাগছে।খুবই ভালো লাগলো আজকের পোস্ট পড়ে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
কালী পূজার ফটোগ্রাফির অষ্টম পর্ব দেখতে পেয়ে খুবই ভালো লাগলো। সত্যি আজকে অসাধারণ ফটোগ্রাফি করেছেন। তরুচ্ছায়া ক্লাবের ফটোগ্রাফি অসাধারণ হয়েছে। এই ক্লাবে আয়োজিত প্যান্ডেলটি খুবই সুন্দরভাবে সাজিয়েছে। অসাধারণ ছিল দেখতে। খুবই ভালো লাগলো সত্যি দাদা আপনি খুবই সুন্দর এবং দক্ষতার সাথে ফটোগ্রাফি করেছেন।আমাদের সাথে শেয়ার করলেন, আজকের ফটোগুলো আমার খুবই ভালো লেগেছে। এত সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
কাঠ সাঁচ দিয়ে কেটে তৈরি করা হাতি দারুন দেখতে হয়েছে। আসলে এই কারুকার্য করা সত্যিই অনেক কঠিন ব্যাপার ছিল। চোখ ধাঁধানো কারুকার্য দেখে মুগ্ধ হয়ে গেলাম দাদা। এই সৌন্দর্য যদি সেখানে গিয়ে দেখতে পারতাম তাহলে সত্যি নিজেকে ধন্য মনে হতো। এত ভিড় উপেক্ষা করেও সবাই এজন্যই বোধহয় সেখানে যায়। এসব সৌন্দর্য দেখে হাজার ভিড়ের মাঝেও একটুখানি প্রশান্তি পাওয়া যায়। সুন্দর প্রতিমা গুলো এবং ডেকোরেশন সবমিলিয়ে দারুন ছিল। আমার কাছে তো ভীষণ ভালো লেগেছে। সত্যি দাদা আপনার মেলায় কাটানো প্রত্যেকটি মুহূর্ত দারুন ছিল বুঝতেই পারছি। আর মেলায় গেলে যদি না খাওয়া হয় তাহলে মেলায় ঘুরা যেন পূর্ণতাই পায় না। তাইতো আপনি এবং আপনার পরিবারের আত্মীয়রা মিলে পছন্দের খাবার খেয়েছেন জেনে ভালো লাগলো। তবে যাই বলুন না কেন দাদা মেলায় খাবারের দাম গুলো একটু বেশি থাকে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ছোট জায়গায় করেছে তা আসলে দেখে বুঝার ই উপায় নেই।আর উপরের দিকের ডিজাইন গুলোই আমার কাছে সবসময় বেশি ভালো লাগে।আপনাদের ঘুগনি আর আমাদের চটপটি বোধহয় একই।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
তরুচ্ছায়া আর জাগৃতি দুইটা নামই বেশ সুন্দর😊।
এতো সুন্দর আয়োজনের পূজাকে ছোট বললেন!আমাদের এদিকে এমন আয়োজন কখনোই দেখিনি।
আপনাদের সংস্কৃতি ভালো লাগে।ভালো থাকবেন,ছবিগুলো সুন্দর ছিল।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
দাদা তরুচ্ছায়া ক্লাবের হাতির ডিজাইনটা দেখে প্রথমে ভেবেছিলাম মাটি দিয়ে তৈরী করেছে। পরে ভিতরে ঢুকে বিস্তারিত পড়ে জানতে পারলাম যে কাঠ সাঁচ দিয়ে কেটে কেটে পাতলা করে তৈরি করা হয়েছে। চিন্তা করা যায় ডিজাইন টা করতে কত শ্রম দিয়েছে। আর জাগৃতি সংঘও যথা সম্ভব চেষ্টা করেছে সুন্দর করতে। তবে সব শেষ যেটা ভাল লাগলো সেটা হলো ঘুগনী চাট দেখে। লেখা আছে ৩২ রকম মসলা দিয়ে খাবারটি তৈরী করা হয়। দেখে মনে হচ্ছে অনেক সুস্বাদু হবে। তবে কখনো খাওয়া হয় নি। ধন্যবাদ দাদা।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
একটা পূজা মন্ডপের লাইনে এত দীর্ঘ সময় দাঁড়িয়ে থেকে দ্বিতীয়টি দেখার স্বার্থ মিটেতো যাবেই। তারপর তো আপনি আরো দেখেছেন। কাঠ কেটে এত চমৎকার হাতির ডিজাইন করেছে চোখ জুড়িয়ে যাওয়ার মত। সামনাসামনি দেখতে না জানি আরো কত সুন্দর লাগছিল। আপনার মত উপরের ফুলের ডিজাইনটি আমার কাছেও খুবই চমৎকার লেগেছে। ফুলের সাইড দিয়ে যে ঝুলন্ত জিনিসগুলো ছিল সেগুলো দেখতেও খুব ভালো লাগছে । তাছাড়া মূর্তিটি আসলেই মনে হচ্ছে যে সোনা দিয়ে তৈরি করা।তরুচ্ছায়া ক্লাবে গিয়ে মনে হয় একটু শান্তি করে দেখতে পেরেছেন। তা না হলে অন্যান্য গুলোতেতো ঢোকার সঙ্গে সঙ্গে বের করে দিয়েছে।
জাগৃতি সংঘ মণ্ডপটি মনে হয় খুবই সিম্পলভাবে সাজানো হয়েছিল। আর মেলাতে যেতে কার না ভালো লাগে। মেলায় বিভিন্ন ধরনের খাবার খেতে আসলেই খুব ভালো লাগে। যাইহোক এত ঘোরাঘুরির পর মেলায় গিয়ে খাবার খেয়ে কিছুটা ক্লান্তি হয়তো দূর হয়ে গিয়েছে। পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় রইলাম দাদা। ধন্যবাদ আপনাকে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
বারাসাতে এটাই একমাত্র ক্লাব যে ক্লাবের পূজো এবার আমি দেখতে পারিনি। তরুচ্ছায়া ক্লাব এর পুজো দেখার জন্য বেশ কয়েকবার ঝোঁক ধরেছিলাম কিন্তু কিছু বাধ্যবাধকতার জন্য যাওয়া হয়নি। তবে তোমার মাধ্যমে ফটোগুলো দেখে নিলাম।তবে জাগৃতি সংঘ এর পুজো দেখেছিলাম এবং ফায়ার বিগ্রেডের মাঠের মেলা নিয়েও একটা পর্ব তৈরি করেছিলাম। ফটোগ্রাফিও যেমন সুন্দর হয়েছে, তেমনি উপস্থাপনাও অসাধারণ ছিল।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
দাদা এতো ভিড়ের মধ্যে বেশ কষ্ট করেই পুজো দেখছেন বোঝাই যাচ্ছে। প্রথমটাতে ভালোভাবে দেখতে না পেয়ে পরেরটাতে বেশ ভালোই উপভোগ করছেন দেখলাম। দাদা হাতি আর ঘোড়ার যে ডিজাইন গুলো করেছে, সেগুলো অসাধারণ লেগেছে আমার কাছে। আর ফুলের মতো যে আলোকসজ্জা দেখলাম তা সত্যিই দারুন লেগেছে আমার কাছে।
শেষের দিকে ঘুঘনি খেয়েছেন, দাদা ঘুঘনি কি আমাদের চটপটি?
দোয়া রইল পুরো পরিবারের জন্য 🥀
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ভিড় ঠেলে পূজা দেখাটা খুবই কষ্টকর আর হাঁটা অভ্যেস না থাকলে তো আরো কষ্ট হয়ে যায়।তরুচ্ছায়া ক্লাবের পূজা দেখেছি কিনা মনে পড়ছে না।
কাঠ অতি পাতলা করে চেঁচে খুবই সুন্দর কারুকাজ করেছে যেটি দেখে ভালো লাগলো।দাদা মায়ের মূর্তিগুলি সোনা দিয়ে মুড়িয়ে দিয়েছে এমনই তো মনে হচ্ছে, আদৌ কি সোনা দিয়ে তৈরি করা?প্রতিটি মূর্তি দেখে চোখ ফেরাতে মন চায় না।তাছাড়া ঘুঘনি আমার খুবই ভালো লাগে, মেলায় গেলে খাবার খাওয়ার ইচ্ছে সকলেরই জাগে।হি হি,ধন্যবাদ দাদা।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
মন্ডপের হাতির ডিজাইন টা দেখে আমাদের কাঁচরাপাড়ার একটা পুজোর কথা মনে পড়ছে। অবশ্যই দুর্গাপূজা। ওরাও এভাবেই শোলা কেটে ডিজাইন করেছিল পুরো মন্ডপটা।আর তাতে এরকমই বিভিন্ন রং এর আলো ফেলে একটা চোখ ধাঁধানো পরিবেশ তৈরি করেছিল। অনেকটা রাজস্থানের মহল গুলোর থিম দেওয়ার চেষ্টা। বেশ সুন্দর লাগলো।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit