হ্যালো বন্ধুরা, সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালো আছেন। সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের ব্লগটি শুরু করছি। |
---|
আজকে আপনাদের সাথে আমি একটা ওয়েব সিরিজ রিভিউ দেব। এই ওয়েব সিরিজটির নাম হলো "মার্ডার ইন দ্যা হিলস"। আর সিরিজটির প্রথম সিজনের প্রথম পর্ব হলো- "বার্থডে পার্টি"। এই ওয়েব সিরিজটি একটি থ্রিলার সিরিজ এবং রহস্যময় সিরিজ। আমি বরাবরই এইসব থ্রিলার সিরিজ দেখতে বেশি পছন্দ করি, আর এখন সিরিজগুলো রহস্যময় বেশি হয়েছে ফলে বিষয়গুলো দেখতে আরো বেশি ভালো লাগে কাহিনীগুলোতে। আজকে তাহলে চলুন দেখা যাক এই সিরিজটির প্রথম পর্বে কি ঘটনা ঘটে।
☀কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:☀
ꕥমূল কাহিনী:ꕥ
এই কাহিনীর শুরুতে দেখা যায় টনি বলে একজন লোক সকালে পাহাড়ের রাস্তা ধরে মর্নিং ওয়াক এ বের হয় এবং সেখানে একটা হোটেলের সামনে শিলা নামের একটা মেয়ের সাথে দেখা হয়। সেখানে আরো দুই একজন মেয়ের সাথেও দেখা হয় আর সবাই তার সাথে ছবি তোলার জন্য ব্যস্ত হয়ে পড়ে। শিলা নামক মেয়েটি সবাইকে ছবিটাও তুলে দেয়। এই টনি লোকটির আবার সেদিন জন্মদিন ছিল আর তার বাড়িতে তার জন্মদিন উপলক্ষে পার্টিও দিতে চায় আর শিলা মেয়েটিকেও আসতে বলে, এমনিতেই তারা সবাই পরিচিত আগের থেকে। এরপর সন্দীপ্তা নামে এক মেয়ে ওই পাহাড়ের একটা হসপিটালে ডাক্তার হিসেবে নিযুক্ত থাকে এবং টনি লোকটি সেখানেও যায়। আর তাদের মধ্যে একটা ভালো সম্পর্কও রয়েছে আগের থেকে, তাকেও হসপিটালে এসে তার বার্থডে -তে যেতে বলে। এখানে টনির সাথে আবার একজন এর দেখা হয় যার নাম বব দাস। এই বব একজন সেই জায়গার পাহাড়ি এলাকায় একটা ফুটবল ক্লাব এর কোচ, সে বেশ অনেকগুলো বাচ্চাদের নিয়ে সেখান থেকে সকালে দৌড়াদৌড়ি করছিলো আর টনি ববকে একটা অফার দেয় যে তার ফুটবল ক্লাব এর জন্য পয়সা ডোনেশন করবে আর ববও তার অফার মেনে নেয় । এখানে আসলে টনি লোকটা বয়স্ক হলেও সে বেশ মজার আর রসিকতার মানুষ, সবার সাথে একটা আলাদা খোশ-মেজাজে চলাচল করে। যাইহোক সেখান থেকে টনি লোকটির দেখা হয়ে যায় গল্পের এক নতুন চরিত্র সৌরভ চক্রবর্তীর সাথে।
তাদের দুইজনের আলাপচারিতা দেখে যেটা বোঝা গেলো যে তারা আগে থেকেই চিনতো এবং সেটা অন্য জায়গায়। সৌরভ এই পাহাড়ে সম্ভবত কোনো অফিসিয়াল কাজে বদলি হয়ে আসে। আর তার অফিসিয়াল কাজবাজ হলো সিনেমা বানানো আর সেটা টনির সাথে থেকে করতে চায়। সৌরভ একজন সেলিব্রিটিও বটে কারণ তার অনেক বাংলা ছবি হিটও করেছে ইতোমধ্যে আর টনিও একজন বিখ্যাত লেখক অর্থাৎ সিনেমা সম্পর্কিত। যাইহোক টনি লোকটা সেখান থেকে সোজা 'DSP' এর সাথে দেখা করতে যায় কারণ সেও তার একজন ভালো বন্ধু। যে যেখানকার সেলিব্রিটি আর বিখ্যাত তার সাথে মোটামুটি সবারই একটা আলাদা ভাব থাকে সে যেই পোস্টেই থাকুক না কেন। এরপর টনি DSP কে বলে তাকে গাড়ি করে বাড়িতে নামিয়ে দিতে আর DSP তাকে নামিয়েও দেয়। তবে এখানে একটা কাহিনী ঘটে যায় টনির সাথে আর সেটা হলো টনি যখন DSP এর ওখানে ছাড়া আর যেখানে যেখানে গিয়েছিলো পাহাড়ের সেখানে কেউ একজন চালাকি করে তার পকেটে একটা চিরকুট জাতীয় কিছু ঢুকিয়ে দেয় যেটাতে লেখা ছিল ক্রাইম করার জন্য আপনাকে পানিশমেন্ট পেতে হবে। বাড়ির পাশে রজত গাঙ্গুলি বলে একজন লোক থাকতো সে টনির একজন ভালো প্রতিবেশী হওয়ার সাথে সাথে ভালো বন্ধুও বটে। আর তারা দুইজন তাদের নিজেদের বিষয়ে সবকিছু খোলাখুলি আলোচনা করেও থাকে।
যদিও এখানে রজত লোকটি এই চিরকুটের বিষয়ে নজরন্দাজ করে বলে যে তোমার মতো একজন সেলিব্রিটি লোকের অনেক শত্রু থাকতে পারে হয়তো তাদেরই মধ্যে কেউ এই কাজটা করেছে বদনাম করার জন্য। তবুও এখানে টনির মনে একটা আশঙ্কা থেকেই গেছে যে এটা কে করতে পারে, কারণ সে মর্নিং ওয়াক এ যেসব জায়গায় গিয়েছিলো সেখানেও কিছু মনে করতে পারছে না যে এই কাজটা সেখান থেকেও কেউ করেছে, আর এইটা নিয়েও সে একটা দুশ্চিন্তায় থাকতে পারে। এদিকে অর্জুন চক্রবর্তী বলে একজন রিপোর্টারের উদয় হয় সেখানে আর এই অর্জুন শিলা মেয়েটির অনেক কাছের মানুষ। ফলে এখানে শিলা তাকে রিপোর্টার হিসেবে উপরে ওঠার একটা সুযোগ বলে যে টনির মতো একজন সেলিব্রিটির বার্থ ডে পার্টিতে যদি তুমি গিয়ে সেটাকে খবরের কাগজে হাইলাইট করতে পারো তাহলে রিপোর্টার হিসেবে তোমার নামটাও আগে আসবে। এদিকে সন্দীপ্তার হাসব্যান্ড বাড়ি ছেড়ে চলে যায় কারণ তার হাসব্যান্ড সন্দেহ করেছে যে তার সাথে টনি লোকটির কোনো চক্র চলছে। যাইহোক এরপর টনি লোকটির বার্থ ডে পার্টি শুরু হয় তার কয়েকজন স্পেশাল লোকজন দিয়ে আর এখানে অর্জুনকে দেখে টনি একটা খেলা খেলতে চায় অর্থাৎ সে বলে যে আমি এখানে যাদের ডেকে এনেছি তাদের মধ্যে কোনো একজনকে আমি খুন করবো এবং তোমাকে সেটা বলতে হবে যে সে কে হতে পারে।
বার্থ ডে কেক কাটার পরে তাদের খেলা শুরু করে। খেলাটা এমন একটা খেলা যে সবাই গুলিয়ে ফেলছে বিষয়টা, কিছুই বুঝতে পারছে না কি হবে। কারণ সবাই যার যার মতো আন্দাজে একজন আরেকজনকে বলে যাচ্ছে এ একে খুন করবে ও ওকে খুন করবে। পুরো বিষয়টা জট পাকিয়ে ফেলে। তারা সবাই ব্রান্ডি খাচ্ছিলো আর তাতে বিষ মেশানো আছে এমন একটা ক্লু দেয় টনি। টনি যখন বব এর কাছে গিয়ে বলে যে তুমি এতক্ষন যে ব্রান্ডি খাচ্ছ তাতে বিষ ছিল আর এটা শোনাতে সে ভয় পেয়ে কিছুক্ষনের জন্য হলেও জ্ঞান হারিয়ে ফেলে। এটা জাস্ট একটা মজা ছিল তার সাথে। এরপর এই নিয়ে মজা করতে করতে টনি হঠাৎ ঘুরপাক খেতে খেতে দরজার সাইটে গিয়ে পড়ে যায় আর সবাই তাকে গাড়িতে করে হসপিটালে নিয়ে যাওয়ার জন্য তোলে কিন্তু গাড়ি অব্দি নিতে নিতে টনি মারা যায়। অর্জুন তার এই বিষয়টা নিয়ে খবরের কাগজে লিখতে চেয়েছিলো কিন্তু অর্জুনের কোথায় যেন একটা মনে হয়েছে যে এটা কোনো স্বাভাবিক মৃত্যু না, এটা একটা রহস্যজনকভাবে খুন করা হয়েছে।
ꕥব্যক্তিগত মতামত:ꕥ
এখানে এই টনি ব্যক্তিটি কিন্তু অঞ্জন দত্ত। তিনি এই সিরিজটির নিজে পরিচালক হয়ে নিজেই প্রথম পর্বে অভিনয় করেছেন। আর তিনি এই সিরিজটার কাহিনী দার্জেলিং নিয়েই করেছেন, সবকিছুই দার্জেলিংএ শুরু হয়েছে আর ওখানেই এই রহস্যের জট খুলবে। এখানে যারা যারা অভিনয় করেছে সবাই দার্জেলিংএ যার যার আলাদা প্রফেশন নিয়েই আছে। শিলা মেয়েটি দার্জেলিংএ থাকলেও সে একজন নেপালি টিচার হিসেবে নিযুক্ত সেখানে। সবে মৃত্যুর মাধ্যমে রহস্য শুরু হলো এখন আগে দেখার বিষয় এই রহস্য কার দিকে মোড় নেয়, কারণ এই কয়জনের মধ্যে কেউ একজন তো আছে সেটা কিভাবে কি হচ্ছে সেটা দেখতে হবে পরের পর্বের থেকে।
ꕥব্যক্তিগত রেটিং:ꕥ
৬.৬/১০
ꕥমার্ডার ইন দ্যা হিলস এর ট্রেইলার লিঙ্ক:ꕥ
দাদা অনেকদিন পর আমরা নতুন আরো একটি ওয়েব সিরিজের রিভিউ পেলাম।এই রিভিউ পড়ে খুবই ভালো লেগেছে।আগের ওয়েব সিরিজটি অনেক রহস্যময় ছিল। এই ওয়েব সিরিজটির নামোও আমার অনেক ভালো লেগেছে।এই ওয়েব সিরিজটির নাম হলো মার্ডার ইন দ্যা হিল, এই ওয়েব সিরিজের প্রথম পর্ব বার্থডে পার্টি নিয়ে রিভিউ করেছেন।পর্বটি পড়ে খুবই ভালো লাগলো এবং টনি এই ওয়েব সিরিজের পরিচালক হয়েছে প্রথম পর্বে অভিনয় করেছে। প্রথম পর্বের রিভিউ পড়ে খুবই ভালো লাগলো এবং অনেক রহস্যময় লাগল। সত্যিই খুবই সুন্দর ভাবে আমাদের মাঝে উপস্থাপন করলেন। ২য় পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
থ্রিলার এবং রহস্যময় ওয়েব সিরিজ গুলো সত্যি অনেক ভালো লাগে। নতুন একটি ওয়েব সিরিজ রিভিউ নিয়ে আপনি আমাদের মাঝে হাজির হয়েছেন দেখে ভালো লাগলো দাদা। সত্যি দাদা আপনার শেয়ার করা ওয়েব সিরিজের পর্বগুলো পড়তে আমার খুবই ভালো লাগে। এবারের ওয়েব সিরিজের প্রথম পর্বটি পড়ে ভালো লাগলো। পরিচালক অজয় দত্ত যেহেতু নিজেই এই ওয়েব সিরিজে অভিনয় করেছেন তাই মনে হচ্ছে ওয়েব সিরিজটি আরো বেশি জনপ্রিয়তা পেয়েছে। দার্জিলিংয়ের বিভিন্ন জায়গাতে এবং দার্জিলিংয়ে যেহেতু এই সিরিজটির বিস্তার আশা করছি আমরা আরো দারুন কিছু দেখতে পারবো। অর্জুন ঠিকই আন্দাজ করতে পেরেছিল যে সেই মৃত্যুটি রহস্যে ঘেরা। সত্যি দাদা এই গল্পটি কিন্তু বেশ রহস্যের মনে হচ্ছে। পরবর্তী পর্বের জন্য অপেক্ষায় রইলাম।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
যাক এবার তাহলে আমরা একটা নতুন সিরিজ পেলাম।দাদা টনির মত আপনি একটা জন্মদিন পার্টি দেন,আমাদেরকে দাওয়াত দেন,আপনার রান্না খেয়ে আসি🤣🤣।যাই হোক টনির পকেটে কে এমন চিরকুট টা দিলো,তাহলে কি যে চিরকুট দিয়েছে সেট পার্টিতে এসেছে।বব এর সাথে মজা করে বলেছিলো যে ব্রান্ডি তে বিষ ছিলো,বব শুধু জ্ঞান হারায় আর টনি মরেই যায়।বিষয়টা বেশ রহস্যময়। তাহলে কি শিলা এই রির্পোট করে উপরে উঠতে পারবে।নিজেই পরিচালক নিজেই অভিনেএা।দেখা যাক পরবর্তী পর্বে কি ঘটে।ধন্যবাদ
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
তথাস্তু, একদিন হইবে অবশ্যই😃।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
দাদা এমন একটি ওয়েব সিরিজ শেয়ার করলেন যেটার প্রথম পর্ব থেকেই রহস্য শুরু হয়ে গেল। তবে আমার যতটুকু মনে হয় টনি বা অঞ্জন দত্ত যে নামেই ডাকি না কেন তিনি তার পকেটে চিরকুটির কারনে এখানে কোন পলিটিক্স করেছেন। হয়তো এই পলিটিক্সই গল্পটাকে শেষ পর্যন্ত নিয়ে যাবে। দেখা যাক পরের পর্বে কি আসে। ধন্যবাদ দাদা।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
দারুন আরো একটি রহস্যময় সিরিজ নিয়ে হাজির হয়েছেন। এটা বেশ ভালো লাগবে সবার কাছেই আমার মনে হচ্ছে।
বার্থ ডে কেক কাটার পর বেশ একটা মৃত্যু খেলা শুরু হয়। একজন আরেক জনকে খুন করবে বলতে বলতেই কেউ একজন বিষ মিশিয়ে দিয়েছে টনির গ্লাসে। বেচারা টনি হাসপাতালে পৌঁছাতে পারলো না, তার আগেই মারা গেছে। সামনের পর্বে কিছুটা জট খুলতে শুরু করবে আশাকরি।
দোয়া রইল পুরো পরিবারের জন্য 🥀
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
দাদা, থ্রিলার সিরিজ গুলো দেখতে আমার কাছেও ভীষণ রকম ভালো লাগে। আর তাইতো আপনার এই ওয়েব সিরিজটি পড়ে বেশ বুঝতে পারছি এই ওয়েব সিরিজটি খুবই রহস্যময়ে ঘেরা। আর তাইতো টনির পকেটে চিরকুটটি কিভাবে আসলো সেটি বোঝার কোন উপায় নেই। অপরদিকে বব যে ব্রান্ডি খাচ্ছিল তাতে বিষ মিশানো ছিল কথাটি শুনেই তো সে জ্ঞান হারিয়ে ফেলল। আর টনি তো ঘুরপাক খেতে খেতে দরজার সাইডে পড়ে গিয়েছিল, আর সেখান থেকে গাড়িতে করে হসপিটালে নেওয়ার সময় সে মারা যায়। খুব জটিল রহস্য। আর এই রহস্যময় ওয়েব সিরিজ গুলো হৃদয়ের কম্পন তুলে দেয়। মৃত্যুর মাধ্যমে রহস্য শুরু হল, আর এই রহস্য কোথায় গিয়ে দাঁড়ায় তা দেখার জন্য পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় রইলাম দাদা।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ওয়েব সিরিজ রিভিউ: মার্ডার ইন দ্যা হিলস- বার্থডে পার্টি নামক ওয়েব সিরিজটির প্রথম পর্ব দেখে অনেক ভালো লাগলো। এই ধরনের ওয়েব সিরিজ গুলো খুবই রহস্যময় হয়ে থাকে। কোন একটি ওয়েব সিরিজে যখন পরিচালক নিজেই অভিনয় করেন তখন সেটি একটু বেশি ইন্টারেস্টিং হয়ে থাকে। যেহেতু পরিচালক অজয় দত্ত নিজেই অভিনয় করেছেন তার মানে অনেক সুন্দর হবে। শুনেছি দার্জিলিং এর জায়গা গুলো খুবই চমৎকার তার মানে এই ওয়েব সিরিজটির সিনারীগুলো অনেক দারুন হবে। ভালো লাগলো আজকের নতুন পর্ব ।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
সবার আগে বলেন দাদা এই সিরিজ কত পর্বের? আর গল্প শেষ পর্যন্ত শেষ করবেন তো? তাহলে পড়া শুরু করব।
গল্পটা যখন পড়ছিলাম তখন পাহাড়ের কথা শুনে আমারও শুধু দার্জিলিং এর কথাই মনে পরছিল। কারণ দার্জিলিং আমি ঘুরে এসেছি অনেক পাহাড় দেখেছি। শেষে এসে একদম মিলে গেল দেখে খুবই অবাক লাগছে। যেহেতু এটি একটি রহস্য থ্রিলার নিশ্চয়ই এই টনির মৃত্যুর স্বাভাবিক হবে না তাছাড়া সে কেনই বা এমন গেম খেলতে চাইল যে একজনের মৃত্যু হবে। সব থেকে বড় কথা যে তার পকেটে চিরকুটটাই বা কে রেখেছিল। অর্জুন ভাইরাল হওয়ার জন্যই এই জন্মদিন পার্টিতে এসেছিল তাহলে সে নিশ্চয়ই এই রিপোর্ট করে ভাইরাল হতে পারবে। আর পরিচালক নিজেই প্রথম পর্বে অভিনয় করে মারা গেলেন। যাইহোক ব্যাপক রহস্যের গন্ধ পাওয়া যাচ্ছে এই সিরিয়ালটিতে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
😃মাত্র ৮ পর্বের সিরিজ এটা। বেশিরভাগ বাংলা ওয়েব সিরিজগুলো বেশি একটা বড়ো হয় না। পরিচালক প্রথম পর্বেই সন্দেহের বীজ বুনে দিয়ে গেলেন মরে গিয়ে। রহস্যও আছে বেশ কাহিনীতে, ওদের মধ্যেই কেউ একজন খুনি কিন্তু আন্দাজ করা যাবে না যে কে হা হা।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
বাংলা ওয়েব সিরিজগুলোই দেখতে একমাত্র ভালো লাগে।তাদের অভিনয় ও কাহিনীর বিষয়বস্তু অনেক নতুন ধারায় করা যায় যা অনেকটাই প্রাণবন্ত।প্রথম পর্বে তেমন কিছু না হলে ও দুটি বিষয় আমার কাছে রহস্য মনে হয়েছে।পাহাড়ি লোকটি টনির পকেটে চিরকুট জাতীয় কিছু ঢুকিয়ে দেয় কেন?আর টনির হঠাৎ মৃত্যুর রহস্যটাও বা কি ছিল?তাছাড়া সত্যিই কি
সন্দীপ্তার সঙ্গে টনি নামের লোকটির কোনো চক্র চলছিল?সবকিছু এলোমেলো লাগছে দাদা,যাইহোক পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।সুন্দর রিভিউ দিয়েছেন,ধন্যবাদ আপনাকে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আমার না ব্যক্তিগত ভাবে মুভি টা একদমই ভালো লাগে নি। আপনার লেখা নিয়ে কোন কথা হবে না। কিন্তু মুভিটা ভিলো হয় নি। আমার মনে হয়েছে অঞ্জন দত্ত অতিরিক্ত ইন্টেলেকচুয়ালিটি দেখাতে গিয়ে ধেরিয়ে ফেলেছে। অতিরিক্ত কনফিডেন্স মোটেই ভালো না প্রতিবার।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit