হ্যালো বন্ধুরা, সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালো আছেন। সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের ব্লগটি শুরু করছি। |
---|
আজকে আপনাদের সাথে টিভি সিরিজ ম্যানিফেস্ট এর সিজন ২ এর চতুর্থ পর্ব রিভিউ দেব। অনেকদিন হলো রিভিউ দেইনা, অনেকে হয়তো কাহিনী ভুলে গেছেন। আসলে এর কাহিনীটা একটু বড়ো তো এই এক সমস্যা। যাইহোক আজকের চতুর্থ পর্বের নাম হলো "ব্ল্যাক বক্স"। গত পর্বে দেখা গিয়েছিলো যে জেককে কোর্ট থেকে মেলিসা ছাড়িয়ে নিয়েছিল আর এদিকে জোশ আর পারভীন ড্যারিল এর কাছে কিছু বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে গিয়েছিলো। আজকে দেখা যাক চতুর্থ পর্বে কি কাহিনী হয়।
❂কিছু গুরুত্ত্বপূর্ণ তথ্য:❂
✠মূল কাহিনী:✠
এই পর্বে প্রথমে দেখা যায় যে 'T.J' নামের লোকটি একটি লাইব্রেরিতে বই পড়তে লাগে আর সেখানে এথেনা আর তার মেয়ে অলিভও ছিল। তারপর তারা একে অপরের সাথে পরিচিত হয় এবং আলাপচারিতা করে। এদিকে সেই আদ্রিয়ান লোকটি ফ্লাইট ৮২৮ এর কাহিনী নিয়ে সবাইকে অনবরত বুঝিয়ে যাচ্ছে যে ফ্লাইট ৮২৮ এর ফিরে আসা একটা মিরাক্কেল ছিল, কারণ মানুষ মৃত্যুর পরেও বেঁচে ফিরে এসেছে পৃথিবীতে। অন্যান্যদের মতো অলিভও সেখানে প্রতিদিন ওই লোকটার বক্তব্য শুনতে যায় আর এইসব শুনে তার মনেও আতঙ্কের মতো তৈরি হয়। যাইহোক এরপর জোশ বাড়িতে বসে তার ল্যাপটপে নিজের একটা ভিডিও ভয়েস রেকর্ড করছিলো কোনো একটা বিষয় নিয়ে কিন্তু এথেনা হঠাৎ এসে সেটা দেখে ফেলে আর বলে এই মুহূর্তে এটা ডিলিট করো, জোশ করতে চায় না কিন্তু পরে সেটা ডিলিট করে দেয় এথেনার বার বার রিকোয়েস্ট এর জন্য। এদিকে দেখা যায় পারভীন তার নিজের বাড়িতেই গোপন একটা জায়গায় ল্যাব মতো খুলেছে যেখানে কিছু বিষয়ে টেস্ট করার জন্য কিছু ইঁদুর রেখেছে এবং সে ইঁদুরের উপর টেস্ট করে বিষয়টা ক্লিয়ার হতে চায়, কিন্তু কোন বিষয়ে সেটা এখনো জানা যায়নি। মেলিসা আবার তার সেই পরিচিত বেভারলি নামক একজন এর বাড়িতে যায় আর সেখানে সে মাঝে মাঝে প্রায় যায়, আসলে বেভারলির কেউ নেই তাই তাকে দেখাশোনা করে মাঝে মাঝে গিয়ে। যাইহোক মেলিসা এরপর সেখান থেকে বেরিয়ে রাস্তা দিয়ে আসতে লাগে আর তখন সে একটা শব্দ শুনতে পায় আর সামনে একটা ব্যাংকের মধ্যে যায় আর সেখানে জেককে দেখতে পায়। জেককে দেখে জিজ্ঞাসা করে এখানে কি করছো, কিছু বলে না এবং তখন ওই শব্দ শোনার কোথাও তোলে মেলিসা কিন্তু জেক না চমকে হেসে বলে যে আমিও শুনেছি।
মেলিসা আর জেক কথা বলার পরে সেখানে হঠাৎ করে কথার থেকে একটা লোক মাস্ক পরে আসে আর বন্দুক বের করে গুলি চালায় আর সবাইকে নীল ডাউন হতে বলে। লোকটা ভীষণ উন্মাদ ছিল যেন, সবাই তার এই উন্মাদ দেখে ভয় পেয়ে গেছিলো একপ্রকার না জানি কার গায়ে গুলি করে বসে। এরপর মেলিসা লোকটার সাথে কথা বলতে চায় যে কি চাই তার কিন্তু সে বলে আমার টাকার কোনো প্রয়োজন নেই, আমার শুধু একটা বক্স চাই আর ব্যাংকের ম্যানেজার বলে ওটা অটোমেটিক লক করা আছে ওটা কিভাবে দেব আমরা। আর এই লোকটা তো কোনো কথাই শুনতে চায় না, উন্মাদের মতো করছে। জেক দৌড়িয়ে গিয়ে লোকটার উপরে ঝাঁপিয়ে পড়ে আর লোকটাকে রুখতে চায় কিন্তু লোকটা বন্দুকের পিছন দিয়ে তার মাথায় আঘাত করে বেহুশ করে দেয়। তবে ধস্তাধস্তিতে জেক লোকটার মুখের থেকে মাস্ক খুলে ফেলে আর মেলিসা লোকটাকে চিনে ফেলে কারণ এই লোকটাও ফ্লাইট ৮২৮ এর যাত্রী ছিল , আর লোকটাও একটা অস্বাভাবিক আচরণের জন্য এই উন্মাদনা করছে। মেলিসা তাকে বাঁচানোর জন্য অনেক কিছু বলে কিন্তু লোকটা শুনতে চায় না, এর মধ্যে পুলিশের গাড়ি চলে আসে আর লোকটা আরো পাগল হয়ে যায়। এদিকে 'T.J' ছেলেটি জোশ এর সাথে দেখা করতে আসে বাড়িতে আর বিভিন্ন বিষয়ে কথাবার্তা আর আলোচনা করতে লাগে আর সেখানে অলিভ চলে আসে , 'T.J' তাকে দেখে চিনতে পারলেও অলিভ সম্ভবত চিনেও না চেনার ভান করে, হতে পারে এটা মজা করে করেছে। যাইহোক এরপর সেই ব্যাংকে একটা টেলিফোন কল আসে আর মেলিসা কথা বলতে যেতে চায় কিন্তু লোকটা মোটেও রাজি হয় না, পরে অনেক বোঝানোর পরে কথা বলতে দেয়।
ব্যাংকে ফোন করেছিল সাধারণত ডিটেক্টিভরা আর সাথে রামিরেজও ছিল। বাইরে সমস্ত পুলিশ ফোর্স চলে আসে আর লোকটাকে গ্রেফতার করার জন্য টার্গেট নিয়ে রাখে কিন্তু লোকটার হাতে একপ্রকার গুলি ভর্তি বন্দুক আর তারপর তার উন্মাদনা দেখে কেউ সাহস করতে পারছেনা যে জোর করে থামাবে, কারণ তার পাগলপনের জন্য যেকোনো মুহূর্তে যে কারো গায়ে গুলি লেগে যেতে পারে। এরপর লোকটা মেলিসা, জেক আর ব্যাঙ্ক ম্যানেজারকে নিয়ে লোকার রুমে চলে যায় আর ম্যানেজারকে ফোর্স করে চাবি দিয়ে লোক খুলতে কারণ ম্যানেজার এর কাছে একটা চাবি আছে আর সেইটা দিয়ে খুলতে বলে কিন্তু প্রত্যেকের লকারের আলাদা চাবি প্রত্যেকের কাছে পার্সোনালভাবে থাকে কিন্তু লোকটা মানতে চায় না, তার লোকার খুলে দিতেই হবে তো দিতেই হবে। ম্যানেজার না পেরে উঠলে লোকটা অত্যন্ত ক্ষেপে যায় আর ম্যানেজারকে গুলি করতে যায়। লোকটা লোকারের গায়ে গুলি করে খুলতে চায় কিন্তু তাও পারে না, ফলস্বরূপ গুলি লকারের গায়ে লেগে ছিটকে ম্যানেজার এর হাঁটুতে গিয়ে লাগে আর ম্যানেজার আহত হয়ে যায়। এদিকে রামিরেজ ফোন করে জোশকে সব জানায় আর জোশের বোন মেলিসা যেহেতু এই বিপদে আটকা পড়েছে সেক্ষেত্রে তার শুনে অবস্থা খারাপ হওয়ারই কথা। সে আবার 'T.J' ছেলেটার সাথে একজায়গায় গিয়েছিলো আর সেখানে লোকটার ভাইকে খুঁজে পায়। আর জোশ লোকটিকে ব্যাংকে তার ভাইয়ের কাছে নিয়ে যেতে চায় কারণ চাবি ছিল তার ভাইয়ের কাছে আর ওই চাবি না পেলে লোকটার পাগলামো থামবে না।
লোকটিকে পরে অনেককিছু বোঝানোর পরে লোকটি যেতে রাজি হয়। আর এদিকে ম্যানেজারকে জেক বাইরে নিয়ে আসে আর পুলিশ তাকে নিয়ে হসপিটালের দিকে যায়। এরপর জোশ তার ভাইকে নিয়ে আসলে একজন ডিটেক্টিভকে সাথে করে পাঠিয়ে দেয়। এরপর লোকটা তার ভাইকে দেখলে আস্তে আস্তে ঠান্ডা হয়ে আসে আর বন্দুকটা তার ভাইয়ের হাতে তুলে দেয়। এরপর তার ভাই চাবি তার কাছে দিয়ে দেয় আর লোকারটা খুলে ফেলে আর একটা বক্স বের করে। সেই বক্সে এমন কিছু জিনিস ছিল যেটা তাদের বাবা দিয়েছিলো আর লোকটা অনেক শান্তশিষ্ট হয়ে যায় ওইসময়। এরপর লোকটা তার ভাইয়ের সাথে কিছু কথা বলে বেরিয়ে আসে এবং পুলিশের কাছে ধরা দিয়ে দেয়। আর বক্সের মধ্যে যে জিনিসটা পেয়েছিলো সেটা তার ভাইকে দিতে চাইলে না নিয়ে তাকেই দিয়ে দেয়। আর জেলে যাওয়ার সময়ে মেলিসার হাতে দিয়ে যায় সেই জিনিষটা। এরপর এদিকে পারভীন বাড়িতে যে গোপনীয় রিসার্চ সেন্টার খুলেছিলো সেইটা কেউ জেনে যায় আর ডক্টরের বেশে এসে সবকিছু চুরি করে নিয়ে যায়। পরে পারভীন এসে সব দেখতে পেলে ড্যারিলকে ডেকে আনে আর ড্যারিল এসে চেক করে দেখে কিন্তু এর মধ্যে সবকিছু চুরি করে নিয়ে চলে যায়।
✠ব্যক্তিগত মতামত:✠
এই পর্বের কাহিনীটা বেশিরভাগ ব্যাংকের ওই লোকটার হামলা করা নিয়ে ঘটেছে। ওই লোকটার নাম ছিল 'লোগান' আর তার ভাইয়ের নাম ছিল 'ফ্র্যাংকিয়ে'। এরা দুই ভাই একসময় ব্যাডমিন্টনে সেরা খেলোয়াড় ছিল, তারা একসাথেই চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল একবার ম্যাচে। তবে এখানে 'লোগান' ফ্লাইট ৮২৮ থেকে ফেরার পরে তার ভাই ফ্র্যাংকিয়ে তাকে মেনে নিতে পারছিলোনা, কারণ সে তো মনে করেই নিয়েছে যে সে মৃত। মৃত ব্যক্তি হঠাৎ করে ফিরে এসেছে তাই তার সাথে কোনো সম্পর্ক সে রাখেনি। তবে এখানে জোশ ফ্র্যাংকিয়েকে তখন ভালোভাবে বিষয়গুলো বোঝায় যে আপনার ভাইয়ের মতো আমরাও ফ্লাইট ৮২৮ এর থেকে ফিরে আসা লোক আর আমাদের মৃত্যুর ডেটও নির্ধারিত অর্থাৎ আমরা ২০২৪ সালে সবাই মারা যাবো, ফলে এখনো আমরা কেউ মরিনি। এই কথা শোনার পরে লোকটা শোনে তাদের কথা আর তার ভাই লোগান যে ব্যাংকে হুলুস্থূল বাধিয়ে রেখেছে সেটা বলার পর তাদের সাথে যায় আর ওই চাবি দিয়ে খোলার পরে বক্সটি খোলে আর বড়ো একটা বক্স বের করে। আর এইটার নামেই ছিল ব্ল্যাক বক্স। এদিকে মেলিসা আর জেক যে শব্দ শুনতে পাচ্ছিলো সেটা হলো ' তাকে ফিরিয়ে আনো ', এই শব্দটা তারা বার বার শুনতে পাচ্ছিলো কিন্তু কাকে ফিরিয়ে আনবে সেইটা তারা বুঝতে পারছে না।
✠ব্যক্তিগত রেটিং:✠
০৯/১০
✠ম্যানিফেস্ট সিজন ২ এর ট্রেইলার লিংক:✠
ম্যানিফেস্ট -ব্ল্যাক বক্স সিজন ২ এর চতুর্থ পর্বের রিভিউ পড়ে খুবই ভালো লাগলো। আসলে আজকের পর্বটি মধ্যে অনেক কিছু জানতে পারলাম। ফ্র্যাংকিয়ে ও লোগান তার ভাই ছিলো ভাই।তারা দুজনই ব্যাডমিন্টন খেলায় খুবই ভাল ছিলো। তারা একসাথে দুজনে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল। কিন্তু তার ভাই লোহান ফ্লাইট ৮২৮ থেকে পেরার পর তার ভাই ফ্র্যাংকিয় মেনে নিতে পারেনি। সে ভেবেছে লোগান মারা গেছে কিন্তু জোশ বলে সেও তার মতো ফিরে এসেছে।এই পর্বটি পড়ে খুবই ভালো লাগলো। আগামী পর্বের অপেক্ষা রইলাম দাদা।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আমি তো ভেবেছিলাম যে দাদা মনে হয় ভুলেই গেছেন এই সিরিজটির কথা।
জোস আবার কিসের ভয়েস রেকর্ডিং করছিল? তা আবার ডিলেটও করে দিল। এদিকে পারভীন আবার ইঁদুরের উপরে কি গবেষণা চালাচ্ছে? আবার একজন ডক্টর গোপনে এসে সবকিছু চুরি করে নিয়েও যায়। ৮২৮ নাম্বার ফ্লাইটের লোকটি ব্যাংকে তার বাবার দেয়া বাক্স খুঁজতে এসে এত পাগলামো করলো। জেককে মারলো, ম্যানেজারের পায়ে গুলি লাগলো। তার ভাই তাকে বাক্সটা দিয়ে দিল। কিন্তু পুলিশ তো লোকটাকে নিয়ে গেলো। মেলিসার হাতে কি দিয়ে গেল? লোকটার ভাই না আসলে তো লোকটার পাগলামো থামতই না। যাক তাও কেউ বেশি আহত হয় নি। জেক আর মেলিসা কাকে ফিরিয়ে আনার শব্দ শুনছিলো। আবারো রহস্য রয়ে গেল।
আবার ভুলে যাবেন না দাদা। তাড়াতাড়ি দিয়েন পরের পর্ব।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
পুজোর সিরিজ চলছিল তাই এটা কিছুদিন স্কিপ রেখেছিলাম।
ওই যে জোশ সহ যারা ৮২৮ এর যাত্রী ছিল সবাই ২০২৪ সালে মারা যাবে এই বিষয়টা নিয়ে কিছু বিষয় রেকর্ড করে রেখে যাচ্ছিলো যেটা তার স্ত্রী এথেনা মেনে নিতে পারিনি, আর তার বিশ্বাস যে সে মারা যাবে না তাই তার কোথায় রেকর্ডিং অফ করে আর ডিলিট করে। আর পারভীন ইঁদুরের উপরে কোনো একটা বিষয় নিয়ে গবেষণা করছে ড্যারিল এর কোথায় কিন্তু কোন বিষয়ের উপরে সেটা জানা যায়নি, হয়তো পরে এর রহস্যটা বেরোবে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আমি কালকেও ভাবছিলাম দাদা অনেকদিন থেকে টিভি সিরিজ রিভিউটির পর্ব গুলো শেয়ার করে না। হয়তো ব্যস্ততার কারণে শেয়ার করার সময় পায়না। সত্যি দাদা অনেকদিন পর এই টিভি সিরিজ রিভিউটি পড়ে ভালো লেগেছে। লোগান ফিরে আসাতে তার ভাই ঝামেলা করেছিল বুঝতেই পারছি। নির্ধারিত সময়ে অর্থাৎ ২০২৪ সালে সবাই মারা যাবে এটা আগে জানা ছিল না। আজকে জানতে পারলাম। এক একটি পর্ব যেন এক একটি রহস্য বয়ে আনছে। আবারো নতুন একটি রহস্য সামনে আসলো। তাকে ফিরিয়ে আনো এই শব্দগুলো কোথা থেকে আসছে সেটা এখনো রহস্যের মাঝেই রয়েছে। আর কাকে ফিরিয়ে আনার কথা ইঙ্গিত করা হচ্ছে তা এখনো ধোঁয়াশার মধ্যে রয়েছে। আশা করছি পরবর্তী পর্বগুলোতে পুরো বিষয়টি সামনে আসবে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
দাদা অবশেষে ম্যানিফেস্ট ব্ল্যাক বক্স এর চতুর্থ পর্ব পেয়ে গেলাম। দাদা এই সিরিজের সব থেকে মজার বিষয় এটাই যে ফ্লাইট ৮২৮ এ মরে যাওয়া মানুষ কিভাবে ফিরে আসে। আবার তাদের মরার ডেটও নির্ধারিত করা আছে ২০২৪ সালে। কি আজব কাহিনী তাই না। জোশ বিডিও বয়েস রেকর্ড করে এথেনার কারনে ডিলিট করা,পারবিন গোপনে বাড়িতে ল্যাব তৈরী করা। কেউ একজন ডাক্তার সেজে সব তথ্য চুরি করে নিয়ে যাওয়া। এত কষ্টের পরে বক্সটি হাতে পেয়েও জেলে যাওয়া আগে সেটা আবার মেলিসার হাতে দিয়ে যাওয়া। সব কিছুর মাঝেই রহস্য দেখা যায়। ধন্যবাদ ভাইয়া।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
দাদা আবারো ম্যানিফেস্টের রিভিউ নিয়ে হাজির হয়েছেন । সত্যি বলতে গল্পটা ভুলে যাওয়া বেশ স্বাভাবিক ব্যাপার কারণ হঠাৎ কোথা থেকে কোথায় চলে যায় বোঝার উপায় নেই। তবে এই পর্বটা ব্ল্যাক বক্স নিয়ে, যা অত্যন্ত মূল্যবান কিছু।
লোগান আর ফ্র্যাংকিয়ে দুই ভাই কিন্তু আশ্চর্য হলেও সত্য ফ্র্যাংকিয়ে লোগানকে মেননে নিতে পারছিল না। এর কারণটা খুব যে অস্বাভাবিক তাও নয় আবার ভাই হিসেবে মেনে নেয়াটা উচিত ছিল বটে। এদিক থেকে জোশ বোঝানোর চেষ্টা করেছে।
ব্যাংকে হুলস্থুল বাঁধিয়ে পরবর্তীতে যে বড় বাক্সটি খুলেছে তার ভেতর কি রয়েছে তা এই পর্বে জানা গেলো না।
এদিকে জেক আর মেলিসা বারবার কাউকে ফিরিয়ে আনার জন্য অদ্ভুত শব্দ শুনতে পাচ্ছিল। পরের পর্ব দারুন হতে চলেছে।
দোয়া রইল পুরো পরিবারের জন্য 🥀
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
টিভি সিরিজ রিভিউ: ম্যানিফেস্ট - ব্ল্যাক বক্স চতুর্থ পর্ব , সিজন-০২ পড়ে খুবই ভালো লেগেছে আমার। যদিও এ ধরনের টিভি সিরিজ আমি একেবারেই দেখি না।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আমি তো এই সিরিজের কথা ভুলেই গিয়েছিলাম ।তাই আগের পর্বটা পড়ে আসলাম ঝটপট।জোশ কিসের ভিডিও ভয়েস রেকর্ড করছিলো?
এটা নিয়ে রহস্য আছে আমার মনে তাছাড়া পারভীন ইঁদুরের উপর হঠাৎ করেই কি এমন টেস্ট করছিল?উম্মাদ লোকটিই বা কে ছিলেন?বক্সের মধ্যে কি জিনিস ছিল যা লোকটি মেলিসার হাতে দেয়?সব রহস্যের মতো লাগছে ।ম্যানেজারের উপর বিপদ অল্পের পর দিয়ে গিয়েছে, পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম দাদা।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
দাদা,জীবনটা কি এই একটা সিরিজ দেখেই পার করবেন😜,সাথে আমাদেরকে ও পড়াবেন।পড়ান বেশি করে পড়ান পড়াইতে পড়াইতে মাইরালান😜।যাই হোক সিরিজ আসলেই বেশ রহস্যজনক।তারা দুইভাই এক সাথে ব্যাডমিন্টন চ্যাম্পিয়ন হয়েছে।আবার ২০২৪ সালে মারা যাবে কিন্তু মরেনি।আবার ডক্টর গোপনে এসে চুরি করে নিয়ে যায়।বেশ রহস্যজনক।ধন্যবাদ
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আমিও লিখতে লিখতে মইরা যাই তাহলে হা হা। আসলেই খুবই রহস্যজনক সিরিজ, এই সিরিজটা অনেক বড়ো। ৩ টা সিজন ছিল, আবার চতুর্থ সিজন বের করে আরো বড়ো করে ফেলেছে। আমি ৩ টা সিজন দিয়েই খালাস হা হা। আমিও নিজে টের পাইনি যে সিজনগুলোর অনেকগুলো করে এপিসোড আছে, যাইহোক দেওয়া যখন হয়েছে তখন শেষ না করলেও কেমন কেমন লাগে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit